ভারতীয় সভ্যতার বিবর্তন - সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ( Evolution of Indian Civilization - Short Questions and Answers ) ১। প্রস্তরযুগ বলতে কী বোঝো? প্রস্তরযুগকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী? যে যুগে মানুষ পাথরের হাতিয়ার ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার করত, সেই যুগকে প্রস্তরযুগ বলা হয়। প্রস্তরযুগকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়, যথা- (১) প্রাচীন প্রস্তরযুগ, (২) মধ্য প্রস্তরযুগ, (৩) নব্য প্রস্তরযুগ। ২। প্রাচীন প্রস্তরযুগ, মধ্য প্রস্তরযুগ ও নব্য প্রস্তরযুগের একটা করে বৈশিষ্ট্য দাও। প্রাচীন প্রস্তরযুগ: প্রাচীন প্রস্তরযুগে মানুষ ছিল খাদ্য-সংগ্রাহক। বলা যেতে পারে-Age of Food-gathering Man. মধ্য প্রস্তরযুগ: মধ্য প্রস্তরযুগে মানুষ খাদ্য-উৎপাদকে পরিণত হয়। এসময়কে বলা হয়-Age of Food-producing Man. নব্য প্রস্তরযুগ: এসময় মানুষ নগর সভ্যতার সাথে পরিচিত হয়। ধাতুর যুগ শুরু হয়। ঐতিহাসিক গর্ডন চাইল্ড এসময়কে বলেছেন-Age of Urban Culture.
রাষ্ট্রবিজ্ঞান - সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর প্রশ্ন:১ পঞ্চশীল নীতি কি ? উত্তর: চিন ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ১৯৫৪ সালে পঞ্চশীল নীতি সম্পাদিত হয়। এই পাঁচটি নীতি হল— (i) শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান (ii) রাষ্ট্রীয় অখণ্ডতা ও সার্বভৌমিকতার প্রতি পারস্পরিক শ্রদ্ধা প্রদর্শন (iii) অনাক্রমণ (iv) অপরের আভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা এবং (v) পারস্পরিক সুবিধা ও সাম্য। প্রশ্ন:২ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের মুখ্য উদ্দেশ্য কী ? উত্তর: আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অশান্তির কারণগুলাে দূর করার জন্য প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিশ্বশান্তির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরিই হল জাতিপুঞ্জের মুখ্য উদ্দেশ্য।