ভারতীয় সভ্যতার বিবর্তন - সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ( Evolution of Indian Civilization - Short Questions and Answers ) ১। প্রস্তরযুগ বলতে কী বোঝো? প্রস্তরযুগকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী? যে যুগে মানুষ পাথরের হাতিয়ার ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার করত, সেই যুগকে প্রস্তরযুগ বলা হয়। প্রস্তরযুগকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়, যথা- (১) প্রাচীন প্রস্তরযুগ, (২) মধ্য প্রস্তরযুগ, (৩) নব্য প্রস্তরযুগ। ২। প্রাচীন প্রস্তরযুগ, মধ্য প্রস্তরযুগ ও নব্য প্রস্তরযুগের একটা করে বৈশিষ্ট্য দাও। প্রাচীন প্রস্তরযুগ: প্রাচীন প্রস্তরযুগে মানুষ ছিল খাদ্য-সংগ্রাহক। বলা যেতে পারে-Age of Food-gathering Man. মধ্য প্রস্তরযুগ: মধ্য প্রস্তরযুগে মানুষ খাদ্য-উৎপাদকে পরিণত হয়। এসময়কে বলা হয়-Age of Food-producing Man. নব্য প্রস্তরযুগ: এসময় মানুষ নগর সভ্যতার সাথে পরিচিত হয়। ধাতুর যুগ শুরু হয়। ঐতিহাসিক গর্ডন চাইল্ড এসময়কে বলেছেন-Age of Urban Culture.
১. তারাপুর - মহারাষ্ট্র (ভারতের প্রথম, ১৯৬৯)
২. কোটা - রাজস্থান
৩. কালপক্কম - তামিলনাড়ু
৪. নারোরা - উত্তরপ্রদেশ (ভারতের বৃহত্তম, ১৯৮৯)
৫. কৈগা - কর্ণাটক
৬. কাকড়াপাড়া - গুজরাট
৭. রানা প্রতাপসাগর - রাজস্থান
৮. রাউতভোটটা - রাজস্থান
৯. কুডানকুলম - তামিলনাড়ু
১০. BARC - ট্রম্বে
১১. IGCAR - কালপক্কম
১২. Centre for Advanced Technology - ইন্দোর

Comments
Post a Comment