Skip to main content

Posts

Showing posts from 2019

সাম্প্রতিক পোস্ট

নদীর উচ্চপ্রবাহে ক্ষয়কার্যের ফলে যে ভূমিরূপ গড়ে ওঠে, তার বর্ণনা দাও।

নদীর উচ্চপ্রবাহে ক্ষয়কার্যের ফলে যে ভূমিরূপ গড়ে ওঠে, তার বর্ণনা দাও।   অথবা,  একটি আদর্শ নদীর বিভিন্ন ক্ষয়কাজের ফলে গঠিত তিনটি ভূমিরূপের চিত্রসহ সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।  অথবা,  নদীপ্রবাহের যে-কোনও একটি অংশে নদীর কার্যের বিবরণ দাও।             উচ্চপ্রবাহ বা পার্বত্য প্রবাহে নদীর প্রধান কাজ হল ক্ষয় করা। এর সঙ্গে বহন ও অতি সামান্য পরিমান সঞ্চয়কার্য ও করে থাকে। পার্বত্য অঞ্চলে ভূমির ঢাল বেশি থাকে বলে এই অংশে নদীপথের ঢাল খুব বেশি হয়, ফলে নদীর স্রোতও খুব বেশি হয়। স্বভাবতই পার্বত্য অঞ্চলে নদী তার প্রবল জলস্রোতের সাহায্যে কঠিন পাথর বা শিলাখণ্ডকে ক্ষয় করে এবং ক্ষয়জাত পদার্থ ও প্রস্তরখণ্ডকে সবেগে বহনও করে। উচ্চ প্রবাহে নদীর এই ক্ষয়কার্য প্রধানত চারটি প্রক্রিয়ার দ্বারা সম্পন্ন হয়।  এই প্রক্রিয়া গুলি হলো - অবঘর্ষ ক্ষয়, ঘর্ষণ ক্ষয়, জলপ্রবাহ ক্ষয় ও দ্রবণ ক্ষয়।  নদীর ক্ষয়কাজের ফলে বিভিন্ন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, যেমন: (১) ইংরেজি "।" এবং "V" অক্ষরের মতো নদী উপত্যকা:       পার্বত্য গতিপথের প্রথম অবস্থায় প্রবল বেগে নদী তার গতিপথের নীচের দিকে ক্ষয়কাজ বেশি করে বলে নদী-খাত প্রথমে '।'

Gandhi–Irwin Pact||গান্ধি আরউইন চুক্তি।

পটভূমিঃ  গান্ধিজির নেতৃত্বে আইন অমান্য আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন দমন করার জন্য ব্রিটিশ সরকার বিভিন্ন রকম নির্মম পন্থা অবলম্বন করেছিল । যেমন সত্যাগ্রহীদের উপর গুলিবর্ষন, আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ দের গ্রেফতার প্রভৃতি।

যে কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করতে গেলে যে ৯টি নিয়ম গুলি মেনে চলা উচিত

যে কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করতে গেলে যে নিয়ম গুলি মেনে চলা উচিত যে কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ,প্রতিযোগিতা দিন দিন যে ভাবে বেড়ে চলছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই বলে হাল ছেড়ে দাওয়াও মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয় ।  সঠিক পরিশ্রম আর ধৈর্যের সাথে লেগে থাকতে হবে। 

Geography MCQ||ভূমিরূপ

প্রশ্ন ১ বহির্জাত প্রক্রিয়ার শক্তিগুলি কাজ করে (ক) ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগে (‍খ) ভূপৃষ্ঠের ‍ (গ) মহাশূন্যে (‍‍ঘ) সমুদ্রতলদেশে

[MCQ]NUTRITION||SET 1||জীবনবিজ্ঞান।।পুষ্টি সেট ১।।Solve.org.in

জীবনবিজ্ঞান MCQ >>পুষ্টি সেট ১ 👉 প্রশ্ন ১ নিম্নলিখিত কোন গ্রন্থিটির নিঃসৃত রসে পরিপাকের প্রয়োজনীয় উৎসেচক থাকে না ? (a) লালাগ্রন্থি (b) অগ্ন্যাশয় (c) যকৃত (d) ক্ষুদ্রান্তের গ্রন্থি

[MCQ]RESPIRATION||SET 2||জীবনবিজ্ঞান।।শ্বসন সেট ২।।Solve.org.in

------------------------------------------------------------------------------------------------------- 👉 পূর্ববর্তী সেটের জন্য এখানে ক্লিক করুন  ------------------------------------------------------------------------------------------------------- 👉 প্রশ্ন ১ শ্বসনে সাহায্যকারী অঙ্গাণুটি হলো - (a) প্লাস্টিড  (b) মাইটোকন্ড্রিয়া  (c) রাইবোজোম  (d) সেন্ট্রোজোম 

[MCQ]RESPIRATION||SET 1||জীবনবিজ্ঞান।।শ্বসন সেট ১।।Solve.org.in

👉 প্রশ্ন ১ প্রধান শ্বসন বস্তুটি হলো - (a)  অ্যাসিনো অ্যাসিড  (b) জৈব অ্যাসিড  (c) ফ্যাটি অ্যাসিড  (d) গ্লুকোজ 

[MCQ]PHOTOSYNTHESIS||SET ২||জীবনবিজ্ঞান।।সালোকসংশ্লেষ সেট ২।।Solve.org.in

সালোকসংশ্লেষ সেট ১ এর জন্য এখানে ক্লিক করুন প্রশ্ন ১ সালোকসংশ্লেষে সাহায্যকারী লৌহযুক্ত ইলেকট্রন বাহক টি হলো - (a) প্লাস্টোকুইনোন  (b) সাইটোক্রোম  (c) প্লাস্টোসায়ানিন  (d) ফ্লাভোপ্রোটিন 

[MCQ]PHOTOSYNTHESIS||SET 1||জীবনবিজ্ঞান।।সালোকসংশ্লেষ সেট ১।।Solve.org.in

জীবনবিজ্ঞান >> সালোকসংশ্লেষ 👉 প্রশ্ন ১ পাতার কোন কলায় সালোকসংশ্লেষ ঘটে ? (a) যোজক কলা  (b) ভাজক কলা  (c) স্থায়ী কলা  (d) মেসোফিল কলা 

কোশবিদ্যা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।। সমস্ত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য।| SOME IMPORTANT POINTS ON CYTOLOGY FOR ALL COMPETITIVE EXAMS ||

কোশবিদ্যা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ¤ কোশ হল জীবদেহের গঠনগত ও কার্যগত একক।  ¤ বিজ্ঞানের যে শাখায় কোশের আকার,  গঠন ও উপাদান বিষয়ে আলোচনা করা হয়,  তা কোশবিদ্যা নামে পরিচিত।

প্রাচীন চীনের প্রখ্যাত দার্শনিক এবং চিন্তাবিদ কনফুসিয়াস এর কিছু চিরন্তন বাণী

প্রাচীন চীনের প্রখ্যাত দার্শনিক এবং চিন্তাবিদ কনফুসিয়াস এর কিছু  চিরন্তন বাণী।  কনফুসিয়াস এর প্রতিকৃতি by Wu Daozi, 685–758, Tang dynasty.                      তিনি জন্মগ্রহন করেন আনুমানিক ৫৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। তার বাবার নাম কং হি ও মায়ের নাম হান ঝেঙ। তার শৈশব সম্পর্কে খুব একটা জানা যায় যায় না। তবে বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় যে, তার শৈশবকাল কেটেছে অপরিসীম দারিদ্র্যের মধ্য দিয়ে।

ভগৎ সিং-অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী

“Zindgi to apne damm par hi jiyi jati hey..dusro k kandhe par tohh shirf janaje uthaye jate hey.”                                                                   ― Bhagat Singh ফটো সৌজন্য : Google  তিনি জন্মগ্রহণ করেন  ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯০৭। প্রধান সংগঠন : নওজওয়ান ভারত সভা, কীর্তি কিসান পার্টি ও হিন্দুস্তান সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশন ভগৎ সিং ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে তিনি ছিলেন অন্যতম প্রভাবশালী বিপ্লবী। তাকে শহিদ-ঈ আজম ভগৎ সিংহ নামে অভিহিত করা হয়। বাংলাদেশের মাটিতে তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে বাসদ (মার্কসবাদী) সহ প্রায় সকল বামপন্থি দলসমূহ।