ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সুদূরপ্রসারী। সমুদ্র ভারতের কেবল ভৌগোলিক সীমানাই নির্ধারণ করেনি, বরং এর সংস্কৃতি, অর্থনীতি, রাজনীতি এবং বিশ্ব-সম্পর্কের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছে। ভারতবর্ষের তিনদিক সমুদ্রবেষ্টিত। তাই, ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব থাকাটাই স্বাভাবিক ঘটনা। (১) তিনদিক সমুদ্রবেষ্টিত হওয়ায় তিন দিকের সীমান্ত বেশ সুরক্ষিত। (২) আবার এই সমুদ্রপথ ধরেই আমাদের দেশের সঙ্গে চিন, রোম, মালয়, সুমাত্রা, জাভা, সিংহল ও পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। (৩) এমনকি এই জলপথের মাধ্যমেই রাজনৈতিক প্রাধান্য স্থাপিত হয়েছে।
জিনতত্ত্ব ও বিবর্তন
প্রশ্ন:১
ডিলিশন কাকে বলে ?
উত্তর:
ক্রোমােজোম থেকে কোনাে অংশ ক্ষয় পেয়ে যখন ক্রোমােজোম আকারে ছােটো হয়ে যায়, ফলে একসঙ্গে একাধিক জিন লােপ পায় তাকে ডিলিশন বলে।
প্রশ্ন:২
নন্-ডিসজাংশন কাকে বলে ?
উত্তর:
যে পদ্ধতিতে মিয়ােসিস প্রক্রিয়ায় কোশ বিভাজিত হয়ে জননকোশ উৎপন্নকালে সমসংস্থ ক্লোমােজোমগুলি পৃথক না হয়ে একই গ্যামেটে প্রবেশ করে তাকে নন্-ডিসজাংশন বলে।
প্রশ্ন:৩
ইনসারশন কাকে বলে ?
উত্তর:
যদি এক ক্রোমােজোমের কোনাে অংশ অপর কোনাে ক্রোমােজোমের বাহুর মধ্যবর্তী অংশে স্থানান্তরিত হয় বা একই ক্রোমােজোমের অপর কোনাে অংশে প্রবেশ করে তাকে ইনসারশন বা অন্তর্ভুক্তি বলে।
প্রশ্ন:৪
সুপার-মেল ও সুপার-ফিমেল কাকে বলে ?
উত্তর:
একাধিক Y-ক্রোমােজোম যুক্ত পুরুষ বা মেলকে সুপার-মেল এবং দুইয়ের অধিক X-ক্রোমােজোমযুক্ত স্ত্রী বা ফিমেলকে সুপার-ফিমেল বলে।
প্রশ্ন:৫
প্রােটানােপিয়া এবং ডিউটেরানােপিয়া কাকে বলে ?
উত্তর:
যে জিনগত ত্রুটির জন্য মানুষ লাল রং দেখতে পায় না তাকে প্রােটানােপিয়া এবং যে জিনগত ত্রুটির জন্য মানুষ সবুজ রং দেখতে পায় না তাকে ডিউটেরানােপিয়া বলে।
প্রশ্ন:৬
ইন্টারসেক্স কাকে বলে ?
উত্তর:
যখন কোনাে জীব স্ত্রী ও পুরুষের মাঝামাঝি অবস্থায় থাকে তখন তাকে ইন্টারসেক্স বলে।
প্রশ্ন:৭
প্রোগ্যামিক, সিনগ্যামিক এবং এপিগ্যামিক কথার অর্থ কী ?
উত্তর:
নিষেকের পূর্বেই ভ্রূণের লিঙ্গ নির্ধারণ হলে তাকে প্রোগ্যামিক; নিষেকের সময় ভ্রূণে লিঙ্গ নির্ধারণ হলে তাকে সিনগ্যামিক এবং নিষেকের পর ভ্রূণে লিঙ্গ নির্ধারণ হলে তাকে এপিগ্যামিক বলে।
প্রশ্ন:৮
ডুপ্লিকেশন কাকে বলে ?
উত্তর:
ক্রোমােজোমে কোনাে অংশ একাধিকবার বর্তমান থাকলে তাকে বলে ডুপ্লিকেশন।
প্রশ্ন:৯
ক্রিস-ক্রস উত্তরাধিকার কী ?
উত্তর:
যখন পিতার বংশগত বৈশিষ্ট্য কন্যার মাধ্যমে পৌত্রে প্রকাশিত হয় বা মাতার বৈশিষ্ট্য পুত্রের মধ্য দিয়ে বাহিত হয়ে নাতনিতে প্রকাশিত হয়, তখন তাকে ক্রিস-ক্রস উত্তরাধিকার বলে।
প্রশ্ন:১০
ট্রান্সফার কাকে বলে ?
উত্তর:
যখন একটি ক্রোমােজোমের অংশ অপর একটি অসমসংস্থ ক্রোমােজোমে স্থানান্তরিত হয়ে ওই ক্রোমােজোমে যুক্ত হয়, তখন তাকে ট্রান্সফার বলে।
Comments
Post a Comment