নদীর উচ্চপ্রবাহে ক্ষয়কার্যের ফলে যে ভূমিরূপ গড়ে ওঠে, তার বর্ণনা দাও। অথবা, একটি আদর্শ নদীর বিভিন্ন ক্ষয়কাজের ফলে গঠিত তিনটি ভূমিরূপের চিত্রসহ সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। অথবা, নদীপ্রবাহের যে-কোনও একটি অংশে নদীর কার্যের বিবরণ দাও। উচ্চপ্রবাহ বা পার্বত্য প্রবাহে নদীর প্রধান কাজ হল ক্ষয় করা। এর সঙ্গে বহন ও অতি সামান্য পরিমান সঞ্চয়কার্য ও করে থাকে। পার্বত্য অঞ্চলে ভূমির ঢাল বেশি থাকে বলে এই অংশে নদীপথের ঢাল খুব বেশি হয়, ফলে নদীর স্রোতও খুব বেশি হয়। স্বভাবতই পার্বত্য অঞ্চলে নদী তার প্রবল জলস্রোতের সাহায্যে কঠিন পাথর বা শিলাখণ্ডকে ক্ষয় করে এবং ক্ষয়জাত পদার্থ ও প্রস্তরখণ্ডকে সবেগে বহনও করে। উচ্চ প্রবাহে নদীর এই ক্ষয়কার্য প্রধানত চারটি প্রক্রিয়ার দ্বারা সম্পন্ন হয়। এই প্রক্রিয়া গুলি হলো - অবঘর্ষ ক্ষয়, ঘর্ষণ ক্ষয়, জলপ্রবাহ ক্ষয় ও দ্রবণ ক্ষয়। নদীর ক্ষয়কাজের ফলে বিভিন্ন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, যেমন: (১) ইংরেজি "।" এবং "V" অক্ষরের মতো নদী উপত্যকা: পার্বত্য গতিপথের প্রথম অবস্থায় প্রবল বেগে নদী তার গতিপথের ...
আমাশা
এই রোগের জীবাণু অ্যামিবা, এককোষী পরজীবী প্রাণী। অ্যামিবা দেহে থাকলেই যে আমাশা হবে তেমনটা নয়। অন্যরোগ, অজীর্ণ বা অপুষ্টিতে দুর্বল হয়ে থাকলে দেহস্থিত অ্যামিবা দেহে আমাশা রোগ বাধায়।
পেট মোচড়ানো ব্যথা, বার বার পায়খানা যাওয়া, সঙ্গে মিউকাস পড়া ইত্যাদি হয়। কখনও কখনও রক্তের ছিট্ সহ পাতলা পায়খানাও হতে পারে। সাংঘাতিক অবস্থায় শুধু মিউকাস ও রক্ত পরে।
আমাশা সৃষ্টিকারী অ্যামিবা কিভাবে মানবদেহে প্রবেশ করে ?
সিস্ট আকারে দূষিত জল, রান্না না করা কাঁচা খাবার (যেমন : স্যালাড , কাটা ফল) ইত্যাদির মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করে।
আমাশা হলে ডাক্তার দেখানো দরকার এবং জলশুন্যতা হলে নুন-চিনির শরবত খাওয়ানো উচিত।
Comments
Post a Comment