ভারতীয় সভ্যতার বিবর্তন - সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ( Evolution of Indian Civilization - Short Questions and Answers ) ১। প্রস্তরযুগ বলতে কী বোঝো? প্রস্তরযুগকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী? যে যুগে মানুষ পাথরের হাতিয়ার ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার করত, সেই যুগকে প্রস্তরযুগ বলা হয়। প্রস্তরযুগকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়, যথা- (১) প্রাচীন প্রস্তরযুগ, (২) মধ্য প্রস্তরযুগ, (৩) নব্য প্রস্তরযুগ। ২। প্রাচীন প্রস্তরযুগ, মধ্য প্রস্তরযুগ ও নব্য প্রস্তরযুগের একটা করে বৈশিষ্ট্য দাও। প্রাচীন প্রস্তরযুগ: প্রাচীন প্রস্তরযুগে মানুষ ছিল খাদ্য-সংগ্রাহক। বলা যেতে পারে-Age of Food-gathering Man. মধ্য প্রস্তরযুগ: মধ্য প্রস্তরযুগে মানুষ খাদ্য-উৎপাদকে পরিণত হয়। এসময়কে বলা হয়-Age of Food-producing Man. নব্য প্রস্তরযুগ: এসময় মানুষ নগর সভ্যতার সাথে পরিচিত হয়। ধাতুর যুগ শুরু হয়। ঐতিহাসিক গর্ডন চাইল্ড এসময়কে বলেছেন-Age of Urban Culture.
বিপ্লবী জাতীয়তাবাদী যেমন ভগত সিং, চন্দ্র শেখর আজাদ, সুখদেব এবং অন্যান্যরা ঔপনিবেশিক শাসনের এবং ধনী শোষক শ্রেণীর বিরুদ্ধে শ্রমিক এবং কৃষক বিপ্লবের মাধ্যমে লড়াই করতে চেয়েছিলেন ।
এই উদ্দেশ্যে তারা প্রতিষ্ঠা করেন Hindustan Socialist Republican Association(HSRA)।
1928 সালে দিল্লির ফিরোজশাহ কোটলায় এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।
17 ডিসেম্বর, 1928 সালে, ভগৎ সিং, আজাদ এবং রাজগুরু সন্ডার্সকে হত্যা করেন ।
যে লাঠিচার্জের কারনে লালা লাজপত রায়ের মৃত্যু হয়েছিল সেই লাঠিচার্জের সাথে জড়িত একজন পুলিশ অফিসার ছিলেন সন্ডার্স।
8 এপ্রিল, 1929 সালে, ভগৎ সিং এবং বি.কে. দত্ত Central Legislative Assembly তে একটা বোমা নিক্ষেপ করেছিলেন।
ভগত সিং, সুখদেব ও রাজগুরুর ফাঁসি কার্যকর করা হয় মার্চ 23, 1931 সালে।
তখন ভগত সিংয়ের বয়স ছিল মাত্র 23।
🔗🔗🔗
Read More ::
Comments
Post a Comment