নদীর উচ্চপ্রবাহে ক্ষয়কার্যের ফলে যে ভূমিরূপ গড়ে ওঠে, তার বর্ণনা দাও। অথবা, একটি আদর্শ নদীর বিভিন্ন ক্ষয়কাজের ফলে গঠিত তিনটি ভূমিরূপের চিত্রসহ সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। অথবা, নদীপ্রবাহের যে-কোনও একটি অংশে নদীর কার্যের বিবরণ দাও। উচ্চপ্রবাহ বা পার্বত্য প্রবাহে নদীর প্রধান কাজ হল ক্ষয় করা। এর সঙ্গে বহন ও অতি সামান্য পরিমান সঞ্চয়কার্য ও করে থাকে। পার্বত্য অঞ্চলে ভূমির ঢাল বেশি থাকে বলে এই অংশে নদীপথের ঢাল খুব বেশি হয়, ফলে নদীর স্রোতও খুব বেশি হয়। স্বভাবতই পার্বত্য অঞ্চলে নদী তার প্রবল জলস্রোতের সাহায্যে কঠিন পাথর বা শিলাখণ্ডকে ক্ষয় করে এবং ক্ষয়জাত পদার্থ ও প্রস্তরখণ্ডকে সবেগে বহনও করে। উচ্চ প্রবাহে নদীর এই ক্ষয়কার্য প্রধানত চারটি প্রক্রিয়ার দ্বারা সম্পন্ন হয়। এই প্রক্রিয়া গুলি হলো - অবঘর্ষ ক্ষয়, ঘর্ষণ ক্ষয়, জলপ্রবাহ ক্ষয় ও দ্রবণ ক্ষয়। নদীর ক্ষয়কাজের ফলে বিভিন্ন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, যেমন: (১) ইংরেজি "।" এবং "V" অক্ষরের মতো নদী উপত্যকা: পার্বত্য গতিপথের প্রথম অবস্থায় প্রবল বেগে নদী তার গতিপথের ...
সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ
প্রশ্ন:১
চম্পারন সত্যাগ্রহ (১৯১৭) কার নেতৃত্বে সংগঠিত হয় ?
চম্পারন সত্যাগ্রহ (১৯১৭) কার নেতৃত্বে সংগঠিত হয় ?
উত্তর: মহত্মা গান্ধী।
প্রশ্ন:২
চার্লস উড কে ছিলেন ?
প্রশ্ন:২
চার্লস উড কে ছিলেন ?
উত্তর: বোর্ড অব কন্ট্রোলের সভাপতি।
প্রশ্ন:৩
গান্ধিজি কখন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভারতে প্রত্যাবর্তন করেন ?
প্রশ্ন:৩
গান্ধিজি কখন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভারতে প্রত্যাবর্তন করেন ?
উত্তর: আর্যদের আগমনের পূর্বে বাংলায় রাজত্ব ছিল মৌর্য বংশের।
প্রশ্ন:৫
উদারনীতিবাদের উদ্ভব ঘটে কত সালে ?
উদারনীতিবাদের উদ্ভব ঘটে কত সালে ?
উত্তর: সপ্তদশ শতকে।
প্রশ্ন:৬
জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠা দিবস কবে ?
প্রশ্ন:৬
জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠা দিবস কবে ?
উত্তর: ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে ১০ জানুয়ারি।
প্রশ্ন:৭
চাপেকার ভ্রাতৃদ্বয় কারা ?
প্রশ্ন:৭
চাপেকার ভ্রাতৃদ্বয় কারা ?
উত্তর: দামোদরহরি চাপেকার ও বালকৃষ্ণ চাপেকার।
প্রশ্ন:৮
গান্ধিজি কবে কাই–জার–ই–হিন্দ খেতাব বর্জন করেন ?
প্রশ্ন:৮
গান্ধিজি কবে কাই–জার–ই–হিন্দ খেতাব বর্জন করেন ?
উত্তর: অসহযোগ আন্দোলনের সময়।
প্রশ্ন:৯
চার্চিল কে ছিলেন ?
প্রশ্ন:৯
চার্চিল কে ছিলেন ?
উত্তর: ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী।
প্রশ্ন:১০
গান্ধীজীর রাজনৈতিক গুরু কে ?
প্রশ্ন:১০
গান্ধীজীর রাজনৈতিক গুরু কে ?
উত্তর: গোপাল কৃষ্ণ গোখলে।
Comments
Post a Comment