Skip to main content

Posts

Showing posts from 2023

প্রস্তুতি শুরু করা যাক [খুব তাড়াতাড়ি আসছে]

WBSSC WBPSC WBPRB WBCS

সাম্প্রতিক পোস্ট

ভারতীয় সভ্যতার বিবর্তন - সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ( Evolution of Indian Civilization - Short Questions and Answers )

ভারতীয় সভ্যতার বিবর্তন - সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ( Evolution of Indian Civilization - Short Questions and Answers ) ১। প্রস্তরযুগ বলতে কী বোঝো? প্রস্তরযুগকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী?          যে যুগে মানুষ পাথরের হাতিয়ার ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার করত, সেই যুগকে প্রস্তরযুগ বলা হয়।  প্রস্তরযুগকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়, যথা-  (১) প্রাচীন প্রস্তরযুগ,  (২) মধ্য প্রস্তরযুগ,  (৩) নব্য প্রস্তরযুগ। ২। প্রাচীন প্রস্তরযুগ, মধ্য প্রস্তরযুগ ও নব্য প্রস্তরযুগের একটা করে বৈশিষ্ট্য দাও। প্রাচীন প্রস্তরযুগ:   প্রাচীন প্রস্তরযুগে মানুষ ছিল খাদ্য-সংগ্রাহক। বলা যেতে পারে-Age of Food-gathering Man. মধ্য প্রস্তরযুগ:   মধ্য প্রস্তরযুগে মানুষ খাদ্য-উৎপাদকে পরিণত হয়। এসময়কে বলা হয়-Age of Food-producing Man. নব্য প্রস্তরযুগ:   এসময় মানুষ নগর সভ্যতার সাথে পরিচিত হয়। ধাতুর যুগ শুরু হয়। ঐতিহাসিক গর্ডন চাইল্ড এসময়কে বলেছেন-Age of Urban Culture.

পশ্চিমবঙ্গের প্রধান শিক্ষা বোর্ডসমূহ [খুব তাড়াতাড়ি আসছে]

WBBPE WBBSE WBCHSE WBMSC

ইতিহাস MCQs For WBCS EXAM, SET 01

ইতিহাস MCQs For WBCS EXAM প্রশ্নঃ ১.  গৌতম বুদ্ধ কোথায় নির্বাণ লাভ করেছিলেন? (a) লুম্বিনী (b) সারণাথ (c) কুশিনগর (d)  বুদ্ধগয়া উত্তরঃ d প্রশ্নঃ ২.  মৃচ্ছকটিকম নাটকটি কার লেখা? (a) বিসাখদত্ত (b) সুদ্রক (c)  বানভট্ট (d)  ভাস উত্তরঃ b

সাঁওতাল বিদ্রোহ

  সাঁওতাল বিদ্রোহ           ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের মহাবিদ্রোহের পূর্বে সংগঠিত প্রতিবাদী আন্দোলনগুলির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল সাঁওতাল উপজাতির অভ্যুত্থান (১৮৫৫ খ্রি.)। ড. কালিকিংকর দত্ত তাঁর “দি সাঁওতাল ইনসারেক্সন অব ১৮৫৫-৫৭' গ্রন্থে লেখেন—“বাংলা ও বিহারের ইতিহাসে এই পর্ব (সাঁওতাল বিদ্রোহ) নতুন অধ্যায়ের সূচনা ঘটায়।” সাঁওতাল বিদ্রোহের কারণ— (১) রাজস্বের বোঝা—       কর্নওয়ালিশ চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তন করলে সাঁওতালদের বাসভূমি বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, বীরভূম, ছোটোনাগপুর প্রভৃতি অঞ্চল কোম্পানির রাজস্বের অধীনে আসে। ফলে এসব অঞ্চলে বসবাসকারী সাঁওতালরা রাজমহলের পার্বত্য অঞ্চলে এসে বসবাস শুরু করে এবং রুক্ষ মাটিকে কৃষিকাজের উপযুক্ত করে জীবনধারণ করতে থাকে। এই অঞ্চল ‘দামিন-ই-কোহ’ (পাহাড়ের প্রান্তদেশ) নামে পরিচিত হয়। কিন্তু কিছুদিন পরে সরকার এই অঞ্চলকেও জমিদারি বন্দোবস্ত ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্ত করে। ফলে সাঁওতালদের ওপর রাজস্বের বোঝা চাপে। এতে সাঁওতালরা ক্ষুব্ধ ও বিদ্ৰোহমুখী হয়৷

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান, সেট ৩৫ - ইতিহাস

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান প্রশ্নঃ ১ কোন ভারতীয় শাসক জাভা এবং সুমাত্রা অধিকার করেছিলেন? (a) দন্তিদূর্গ  (b) রুদ্রদামন  (c) দ্বিতীয় পুলকেশী  (d) প্রথম রাজেন্দ্র চোল উত্তরঃ D প্রশ্নঃ ২ মালবিকাগ্নিমিত্রম কোন প্রাচীন ভারতীয় কবির অনন্য কীর্তি ? (a) কমন্ডক  (b) কালিদাস  (c) পাণিনি  (d) বিশাখদত্ত  উত্তরঃ B

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান, সেট ৩৪ - ইতিহাস

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান প্রশ্নঃ ১ সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসীদের প্রধান উপাস্য দেবতা কে ছিলেন ? (a) শিবানী  (b) পশুপতি  (c) বিষ্ণু  (d) বসুমতি  উত্তরঃ B প্রশ্নঃ ২ সিন্ধু সভ্যতার কোন স্থান থেকে ঘোড়ার জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়েছে ? (a) সুরকোটাডা  (b) লোথাল  (c) ডিমাবাদ  (d) কালিবঙ্গান  উত্তরঃ A 

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান, সেট ৩৩ - ভূগোল

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান প্রশ্নঃ ১ ভারতে কত ধরণের বৃষ্টিপাত দেখা যায় ? (a) ৪ প্রকার  (b) ৬ প্রকার  (c) ৭ প্রকার  (d) ৩ প্রকার  উত্তরঃ D  প্রশ্নঃ ২ বর্হি হিমালয়ের ওপর নাম কি ? (a) কুমায়ুন  (b) হিমাদ্রি  (c) শিবালিক  (d) কোনোটিই নয়  উত্তরঃ C 

জানুন সেই ৬ জন ভারতীয় বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে যারা বারবার মনোনীত হওয়া সত্বেও নোবেল পুরস্কার পাননি

                    আজকের এই পোস্টটিতে আমরা এমন ৬ জন ভারতীয় বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে জেনে নেব যাঁরা একটুর জন্য নোবেল পুরস্কার পাননি। কিন্তু তাদের গবেষণা গুলিকে এগিয়ে নিয়ে অনেক বিজ্ঞানী এই চূড়ান্ত সম্মান অর্জন করেছেন। চলুন দেখে নিই সেই ৬ জন বিখ্যাত বিজ্ঞানীর অবদান।

মানব জীবনের ওপর পর্বতের প্রভাব উল্লেখ করো।

মানব জীবনের ওপর পর্বতের প্রভাব উল্লেখ করো।           সমুদ্র সমতল থেকে অন্তত ১০০০ মিটারের বেশি উঁচু ও বহুদূর বিস্তৃত শিলাময় স্তূপ যার ভূপ্রকৃতি অত্যন্ত বন্ধুর, ভূমির ঢাল বেশ খাড়া এবং গিরিশৃঙ্গ ও উপত্যকা বর্তমান তাকে পর্বত বলে৷ খাড়াভাবে দাঁড়িয়ে থাকা এই পর্বত মানুষের জীবনকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে। মানবজীবনে পর্বতের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবগুলি হল—

বাস্তব সংখ্যাতত্ত্ব (Real Number System)

  বাস্তব সংখ্যাতত্ত্ব Real Number System অঙ্ক (Digit) কাকে বলে ? সংখ্যাকে প্রকাশ করার জন্য যে সমস্ত চিহ্ন বা প্রতীক ব্যবহার করা হয়, তাদের অঙ্ক বলে। মোট 10 টি অঙ্ক আছে - 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9 . স্বাভাবিক সংখ্যা (Natural Number) কোনো কিছু গণনার প্রয়োজনে যে সমস্ত সংখ্যার উৎপত্তি হয়, তাদেরকেই স্বাভাবিক সংখ্যা বলে।  যেমন - 1, 2, 3, 4, 5, 6, .....অসীম।  মৌলিক সংখ্যা (Prime Number) যে সমস্ত স্বাভাবিক সংখ্যা শুধুমাত্র 1 এবং ঐ সংখ্যাটি ছাড়া অন্য কোনো সংখ্যা দ্বারা বিভাজ্য নয় , তাদের মৌলিক সংখ্যা বলে।  যেমন - 2, 5, 7....ইত্যাদি 

[VSQ]সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ||সেট–১৫৩

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ প্রশ্ন:১ নতুন ইতিহাসের প্রধান বিষয়বস্তু কী ? উত্তর:  নতুন ইতিহাসের প্রধান বিষয়বস্তু হল সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের ইতিহাস। প্রশ্ন:২ নতুন সামাজিক ইতিহাসচর্চার সঙ্গে যুক্ত দুজন মার্কিন ঐতিহাসিকের নাম লেখো। উত্তর:  নতুন সামাজিক ইতিহাসচর্চার সঙ্গে যুক্ত দুজন মার্কিন ঐতিহাসিক হলেন ইউজিন জেনোভিস ও হারবার্ট গুটম্যান। প্রশ্ন:৩ কোন ইতিহাসে নীচে থেকে ওপরের দিকে দেখার রীতি প্রচলিত ? উত্তর:  নতুন সামাজিক ইতিহাসে নীচ থেকে ওপরের দিকে দেখার রীতি প্রচলিত।

[VSQ]সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ||সেট–১৫২

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ প্রশ্ন:১ ‘সাইলেন্ট স্প্রিং’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন ? উত্তর:  ‘সাইলেন্ট স্প্রিং’ গ্রন্থটি রচনা করেন র‍্যাচেল কারসন। প্রশ্ন:২ ‘ইকোলজিকাল ইম্পিরিয়ালিজম’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন ? উত্তর:  ‘ইকোলজিকাল ইম্পিরিয়ালিজম’ গ্রন্থটি রচনা করেন আলফ্রেড ক্রসবি। প্রশ্ন:৩ ‘আমেরিকান মিলিটারি হিস্ট্রি’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন ? উত্তর:  ‘আমেরিকান মিলিটারি হিস্ট্রি’ গ্রন্থটি রচনা করেন জন হোয়াইট ক্লে।

[VSQ]সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ||সেট–১৫১

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ প্রশ্ন:১ ‘ডান্স অব ইন্ডিয়া’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন ? উত্তর:  ‘ডান্স অব ইন্ডিয়া’ গ্রন্থটি রচনা করেন শোভনা গুপ্ত। প্রশ্ন:২ উদয়শঙ্কর কী ধরনের নৃত্য পরিবেশন করতেন? উত্তর:  উদয়শঙ্কর প্রাচ্যের বিষয়কে কেন্দ্র করে পাশ্চাত্য রীতিতে নৃত্য পরিবেশন করতেন। প্রশ্ন:৩ ‘ক্লোদিং ম্যাটারস : ড্রেস অ্যান্ড আইডেনটিটি ইন ইন্ডিয়া’ বইটি কে রচনা করেন ? উত্তর:  ‘ক্লোদিং ম্যাটারস : ড্রেস অ্যান্ড আইডেনটিটি ইন ইন্ডিয়া’ বইটি রচনা করেন এম্মা টারলো।

[VSQ]সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ||সেট–১৫০

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ প্রশ্ন:১ প্রথম কে, কবে স্পঞ্জ রসগোল্লা তৈরি করেন ? উত্তর:  কলকাতার বাগবাজারের নবীনচন্দ্র দাস ১৮৬৮ খ্রিস্টাব্দে প্রথম স্পঞ্জ রসগোল্লা তৈরি করেন। প্রশ্ন:২ সচিন তেন্ডুলকরের আত্মজীবনীর নাম কী? উত্তর:  সচিন তেন্ডুলকরের আত্মজীবনীর নাম ‘প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে’। প্রশ্ন:৩ পাল ও সেনযুগে বাংলায় কী ধরনের খাদ্যাভ্যাস চালু ছিল ? উত্তর:  পাল ও সেনযুগে বাংলায় ভাত ও নিরামিষ ভোজনের খাদ্যাভ্যাস চালু ছিল।

[VSQ]সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ||সেট–১৪৯

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ প্রশ্ন:১ ‘হুগলি জেলার ইতিহাস’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন ? উত্তর:  ‘হুগলি জেলার ইতিহাস’ গ্রন্থটি রচনা করেন সুধীরকুমার মিত্র। প্রশ্ন:২ ‘আমেরিকান মিলিটারি লিডার্স’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন? উত্তর:  ‘আমেরিকান মিলিটারি লিডার্স’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন রজার স্পিলার। প্রশ্ন:৩ ‘শহর বহরমপুর’ গ্রন্থটি কার লেখা? উত্তর:  ‘শহর বহরমপুর’ গ্রন্থটি বিজয়কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা।

[VSQ]সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ||সেট–১৪৮

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ  প্রশ্ন:১ ‘চিত্রকথা’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন? উত্তর:  ‘ চিত্রকথা’ গ্রন্থটি বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায় রচনা করেন। প্রশ্ন:২ বাংলা চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদান রেখেছেন এমন কয়েকজন পরিচালকের নাম লেখো। উত্তর: বাংলা চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদান রেখেছেন এমন কয়েকজন পরিচালক হলেন সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন, তপন সিংহ প্রমুখ। প্রশ্ন:৩ ‘বাংলার মন্দির’ গ্রন্থটি কার লেখা ?  উত্তর:  ‘বাংলার মন্দির’ গ্রন্থটি হিতেশরঞ্জন সান্যালের লেখা।

[VSQ]সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ||সেট–১৪৭

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ প্রশ্ন:১ ‘ইকো ফেমিনিজম’-এর প্রবক্তা কে ? উত্তর:  ‘ইকো ফেমিনিজম’-এর প্রবক্তা ফ্রাঁসোয়া দেবান। প্রশ্ন:২ আধুনিক শিল্পের ইতিহাসচর্চার প্রধান কয়েকটি শাখা বা বিষয়ের নাম লেখো। উত্তর:  আধুনিক শিল্পের ইতিহাসচর্চার প্রধান কয়েকটি শাখা বা বিষয় হল—সংগীত, নৃত্য, নাটক ও চলচ্চিত্র। প্রশ্ন:৩ ভারতের প্রথম শব ব্যবচ্ছেদকারী চিকিৎসক কে ছিলেন? উত্তর:  ভারতের প্রথম শব ব্যবচ্ছেদকারী চিকিৎসক ছিলেন মধুসূদন গুপ্ত।

[VSQ]সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ||সেট–১৪৬

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ইতিহাস VSQ প্রশ্ন:১ ভারতে কবে ক্যামেরা বা ফোটো তোলার যন্ত্র আসে ? উত্তর:  ভারতে ১৮৫০-এর দশকের প্রথমদিকে ক্যামেরা বা ফোটো তোলার যন্ত্র আসে। প্রশ্ন:২ ভারতে প্রথম কবে, কোথায় রেলপথ চালু হয় ? উত্তর:  ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দের বোম্বাই থেকে থানে পর্যন্ত ভারতে প্রথম রেলপথ চালু হয়। প্রশ্ন:৩ কলকাতায় জাতীয় নাট্যশালা কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ? উত্তর:  কলকাতায় জাতীয় নাট্যশালা (ন্যাশনাল থিয়েটার) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে।

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান, সেট ৩২ - ভূগোল

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান প্রশ্ন ১ সঞ্জয় গান্ধী জাতীয় উদ্দ্যান কোন রাজ্যে অবস্থিত ? (a) বিহার  (b) গুজরাট  (c) ছত্তিসগড়  (d) উড়িষ্যা  উত্তর : C প্রশ্ন ২ বক্সা জাতীয় উদ্দ্যান কোন রাজ্যে অবস্থিত ? (a) উত্তর প্রদেশ  (b) পশ্চিমবঙ্গ  (c) সিকিম  (d) বিহার  উত্তর : B প্রশ্ন ৩ দক্ষিণ ভারতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কি ? (a) কলসুবাই  (b) আন্নামালাই   (c) আনাইমুদি  (d) কোনোটিই নয়  উত্তর : C

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান, সেট ৩১ - ভূগোল

WBCS সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান প্রশ্ন ১ নিচের কোনটি গ্রস্ত উপত্যকা ? (a) কাবেরী  (b) গোদাবরী  (c) কোশি  (d) নর্মদা  উত্তর : D  প্রশ্ন ২ কুড্ডাপা পর্বতশ্রেণী  অবস্থিত ? (a) পলাশ ও কাবেরীর মধ্যে  (b) সাতপুরা ও মহাদেওর মধ্যে  (c) পালকোন্ডা ও গোদাবরীর মধ্যে  (d) আরাবল্লী ও চম্বলের মধ্যে  উত্তর : C  প্রশ্ন ৩ "ওঙ্গি" নামক উপজাতি কোন অঞ্চলে বাস করে ? (a) আন্দামান-নিকোবর  (b) অরুণাচল প্রদেশ  (c) মনিপুর  (d) ঝাড়খন্ড  উত্তর : A 

উত্তর ভারতের নদনদী এবং দক্ষিণ ভারতের নদনদীগুলির মধ্যে পার্থক্য

উত্তর ভারতের নদনদী এবং দক্ষিণ ভারতের নদনদীগুলির মধ্যে পার্থক্য S. No উত্তর ভারতের নদনদী দক্ষিণ ভারতের নদনদী 1 উত্তর ভারতের অধিকাংশ নদীগুলি সুউচ্চ হিমালয় পর্বতের বিভিন্ন হিমবাহ থেকে সৃষ্ট। দক্ষিণ ভারতের অধিকাংশ নদীগুলি ক্ষয়জাত পশ্চিমঘাট পর্বত ও দাক্ষিণাত্য মালভূমি থেকে উৎপন্ন। 2 উত্তর ভারতের নদনদীগুলি প্রধানত হিমালয়ের বিভিন্ন হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়েছে বলে উত্তর ভারতের অধিকাংশ নদী বরফগলা জলে পুষ্ট। দক্ষিণ ভারতের নদনদীগুলি কোনো হিমবাহ থেকে উৎপন্ন না হওয়ায় তারা বৃষ্টির জল বা ঝরণার জলে পুষ্ট। 3 উত্তর ভারতের নদীগুলি বরফগলা জলে পুষ্ট হওয়ায় সারাবছর নদীতে জল থাকে। দক্ষিণ ভারতের নদীগুলি বৃষ্টির জলে পুষ্ট বলে শুষ্ক ঋতুতে বেশির ভাগ সময় নদীতে জল থাকে না। 4 উত্তর ভারতের নদীগুলিতে সারাবছর জল থাকে বলে জলসেচের সুবিধা পাওয়া যায়। শুষ্ক ঋতুতে নদীগুলিতে জলের পরিমাণ খুব কমে যাওয়ায় সারা বছর জলসেচের স...

ফরাসী নিউটন।। একজন মহান বিজ্ঞানী

শুধুমাত্র  একটি  বিষয়ে  তাঁর  পান্ডিত্য  পরিলক্ষিত  হয়নি ; তাঁর  কাজ  ইঞ্জিনিয়ারিং , গণিত ,পরিসংখান , পদার্থবিজ্ঞান , জ্যোতিবিজ্ঞান  এবং  দর্শন  এর  বিকাশে  সাহায্য  করেছিল। এছাড়াও ১৮১৬ সালে  বাতাসে  শব্দের  গতিবেগের  ওপরে  একটি তত্ত্ব  নিয়ে  আসেন; তাতে দেখানো  হয়  বাতাসে  শব্দের  বেগ 'Heat  Capacity  Ratio' র  ওপরে  নির্ভর  করে।

জলাতঙ্ক রোগ কি? জানুন এই রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা

জলাতঙ্ক রােগের লক্ষণ ::              রােগ প্রকাশের প্রথম দিকে জ্বর , মাথাব্যাথা , বমির ভাব থাকে । অল্প কয়েকদিন পরে মুখ থেকে ঘন চটচটে লালা পড়ে । গলায় ব্যথা ও ঢােক গিলতে অসুবিধা হয় । খাদ্য নালীর সংকোচনের ফলে জল বা কোন কিছু খাওয়া অসম্ভব হয়ে পড়ে । রােগী আলাে সহ্য করতে পারে না । রােগী প্রায়ই আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে এবং শান্ত থাকতে থাকতে হঠাৎ হঠাৎ রেগে ওঠে । মৃত্যু এগিয়ে আসার সময় খিচুনি , ফিট ও পক্ষাঘাত হতে পারে ।

যক্ষ্মা রোগের লক্ষণ ও প্রতিরোধ

 যক্ষ্মা             যে সব সংক্রামক রােগ আমাদের দেশে শিশু মৃত্যু এবং অন্যদের অকাল মৃত্যুর জন্য দায়ী , তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান কারণ এই রােগ । মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবার কিউলােসিস নামক একপ্রকার ব্যাক্টেরিয়া এই রােগের কারণ। আরাে দুই প্রকার মাইকো ব্যাক্টেরিয়া আছে , যারা কম হলেও যক্ষ্মা সৃষ্টি করে ।

ডিপথেরিয়া।।রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

ডিপথেরিয়া এই রােগের জীবাণুর নাম করিণি ব্যাক্টোরিয়াম ডিপথেরি । আক্রমণস্থল শ্লেষ্মা ঝিল্লি ।  প্রধান লক্ষণ :: জ্বর , গলাব্যথা , ক্ষিদের অভাব , গলায় ঘা , শ্বাসের কষ্ট , নাক দিয়ে জল বা রক্ত পড়া । ক্রমশঃ নাকের ও গলার ভিতরে সাদা রঙের পর্দা দেখা যায় । রোগী ক্রমশঃ খুব দুর্বল হয়ে পড়ে । ক্ষতি :: প্রতি বছর পৃথিবীতে প্রায় আড়াই হাজার শিশু এই রােগে প্রান  হারায় । বড়দেরও এ অসুখ হয় , তবে সংখ্যা অনেক কম । রােগ জীবাণু নিঃসৃত টক্সিন দ্বারা হার্টের পেশী এবং স্নায়ুর প্রদাহ থেকে মৃত্যু হয় । প্রতিরােধ :: তালিকা অনুযায়ী টিকা প্রদান ।  চিকিৎসা  :: অসুখ হওয়ামাত্র রােগীকে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে পথ্য :: তরল খাদ্য  সংক্রমণ :: নিঃশ্বাসের সঙ্গে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে এবং শ্বাসের সঙ্গে অন্যের শরীরে ঢোকে । বিড়ালের সঙ্গে এই রােগের আলাদা কোন সম্পর্ক নাই । খাদ্য দ্বারাও এই রােগের জীবাণু বাহিত হতে পারে ।

ধনুষ্টঙ্কার।।রোগ লক্ষণ ও প্রতিকার

ধনুষ্টঙ্কার ধনুষ্টঙ্কার বা টিটেনাস রোগ - জীবাণু সংক্রমণে এই রোগ হয়। প্রতিবছর বহু শিশু এই রোগে আক্রান্ত হয়। রােগের লক্ষণ ::               প্রধান লক্ষণ শিশুর মুখ , গলা ও শরীরের মাংসপেশী ক্রমশ শক্ত হওয়া ও টান ধরা এবং কখনাে কখনাে সারা শরীরে কম্পন । শিশু আক্রান্ত হবার তৃতীয় দিন থেকে স্বাভাবিক ভাবে মুখ খুলতে ও মায়ের দুধ টানতে পারে না এবং চিৎকার করে কাঁদতে থাকে । ক্রমশঃ শরীর ধনুকের মতাে বেঁকে যায় ।                

হুপিং কাশি।।রোগ লক্ষণ ও প্রতিকার

হুপিং কাশি আমাদের দেশে প্রতি বছর প্রায় তিন লক্ষ শিশু এই রােগে আক্রান্ত হয় । বর্ডেটেলা পারটুসিস নামক জীবাণু দ্বারা শ্বসনতন্ত্রে যে প্রদাহ হয় , তাকেই হুপিং কাশি বলে ।

টাইফয়েড রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার কি?

 টাইফয়েড রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার কি? রোগের লক্ষণ: সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জার মতাে জ্বর ও মাথাব্যাথা দিয়ে শুরু হয় । প্রথম সপ্তাহ:- প্রথম সপ্তাহে প্রতিদিন জ্বর একটু একটু করে ১০৪/১০৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট পর্যন্ত বাড়ে । সঙ্গে পেটের গােলমাল অর্থাৎ পাতলা পায়খানা বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে । নাড়ী ধীরে চলে । জিভের মাঝখানটা সাদা শ্লেষ্মায় ঢাকা থাকে , পাশগুলি টকে টকে লাল হয় । দ্বিতীয় সপ্তাহ:- দ্বিতীয় সপ্তাহে জ্বর বাড়ে ও অবিরাম হয় । বিকার ও হতে পারে । পিলে সামান্য বড় হয় । পায়খানা পাতলা ও সবুজ রঙের হতে পারে ।

আন্ত্রিক কি? এর লক্ষণ ও প্রতিকার কি?

আন্ত্রিক কি? এর লক্ষণ ও প্রতিকার কি?

কলেরা রোগ - লক্ষণ ও প্রতিকার

কলেরা রোগ - লক্ষণ ও প্রতিকার                কলেরাও একটি আন্ত্রিক রােগ । ভিব্রিও কলেরি নামক এক প্রকার ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণে কলেরা রােগ হয় । আগেকার দিনে কলেরা কোথাও শুরু হলে গ্রামের পর গ্রাম উজাড় হয়ে যেত । কলেরা কিভাবে ছড়ায় তা জানা ছিল না। রােগীর মলমূত্রসহ কাপড় - চোপড় সাধারণের ব্যবহার্য পুকুরে কাচা হতো । সেই জল ব্যবহারকারীরা রােগে আক্রান্ত হতাে । অধিকাংশই মারা যেতো , কারণ এর কোন প্রকার চিকিৎসা তখন জানা ছিল না । কোথাও কলেরা হয়েছে শুনলে লােকে সেদিকে যেতো না । এমনকি , ঘর বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে যেতো । কলেরা মানেই ছিল ভয়ানক এক মহামারী । আজ কলেরা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত । বিতাড়িত হলে তবেই আমরা কলেরা কী , তা আর জানতে চাইব না । যেমন গুটি বসন্ত কী তা আমরা আর জানতে চাই না

জলবসন্ত - লক্ষণ ও প্রতিকার

জলবসন্ত - লক্ষণ ও প্রতিকার        HZV নামক এক প্রকার ভাইরাসের সংক্রমণে এই রােগ হয় । এ রােগ ভয়ানক কোন রােগ নয় ।  রােগের লক্ষণ :         প্রথমে সামান্য সর্দি , গা ম্যাজ-ম্যাজ বা অল্প জ্বর হয় । তার ১ - ২ দিনের মধ্যে মুখমণ্ডল, বুক, পিঠ, পেটে লাল লাল গােটা দেখা যায় । অল্প সময় পরে এই গােটাগুলি জল ভরা ফোস্কার আকার নেয় এবং ভেতরটা পাতলা পুঁজে পরিণত হয়। বেশ চুলকায় । দিন ১৫ মধ্যে গােটাগুলি শুকিয়ে যায় । তারপর আস্তে আস্তে চুমটি খসে পড়ে । তিন সপ্তাহ মধ্যে রােগী সুস্থ হয়ে যায় । চুমটির জায়গায় কালো কালো দাগ হয় । ক্রমশঃ তাও মিলিয়ে যায় ।

কুষ্ঠ রোগ - লক্ষণ ও প্রতিকার

কুষ্ঠ রোগ - লক্ষণ ও প্রতিকার           সারা পৃথিবীতে প্রায় দেড় কোটি কুষ্ঠ রােগী আছে । তার মধ্যে প্রায় ৪৫ লক্ষ ভারতবাসী । প্রতি গ্রাম - শহরে গড়ে ১০০০ জন লােকের মধ্যে ৫ জনের কুষ্ঠ আছে । অথচ প্রকাশ্যে এত বিশাল সংখ্যক রােগীর এক দশমাংশও নজরে আসে না । সমাজচ্যুতির ভয়ে রােগী ও তার পরিবারের লােকজন রােগ গােপন করে ।  রােগের লক্ষণ          রােগের প্রধান লক্ষণ আক্রান্ত স্থানের অসাড়তা । প্রথমে আক্রান্ত জায়গার রঙ স্বাভাবিক রঙ থেকে একটু আলাদা — সাধারণতঃ সাদাটে , কখনাে কখনাে কালচে হয় এবং অন্য জায়গা থেকে ঐ জায়গার চামড়া একটু উঁচু হতে পারে ।  চিকিৎসা           কুষ্ঠ রােগের চিকিৎসা আছে । সে চিকিৎসায় সম্পূর্ণ আরােগ্য লাভ হয় । তবে ইতিমধ্যে যে অঙ্গহানি হয়ে যায় , তা ফেরে না । প্লাষ্টিক সার্জারিতে অবশ্য কিছুটা ফেরানাে যায় ।  চিকিৎসা যত দেরীতে আরম্ভ হবে , সারতে তত বেশীদিন সময় লাগবে । অঙ্গহানি বা বিকৃতির সম্ভাবনাও বাড়বে । প্রথম অবস্থায় চিকিৎসা আরম্ভ হলে একটানা ৬ মাস ওষুধ খেতে হয় । দেরীতে আরম্ভ হলে ৩ ব...

ম্যালেরিয়া

ম্যালেরিয়া              স্ত্রী অ্যানােফিলিস মশা ম্যালেরিয়া রােগাক্রান্ত মানুষের রক্ত টেনে নেওয়ার সময় ম্যালেরিয়ার জীবাণুও টেনে নেয় । ঐ জীবাণু মশার শরীরে গিয়ে মরে না । পরবর্তী ১০ থেকে ২০ দিনে রােগজীবাণুর নানা পরিবর্তন হয় । তাতে তাদের রােগ বিস্তারের ক্ষমতা যায় না । এরপর ঐ মশা কোন সুস্থ মানুষকে কামড়ালে পরবর্তিত জীবাণুগুলির মধ্যে কিছু সংখ্যক জীবাণু সুস্থ মানুষের শরীরে ঢােকে এবং তাকে অসুস্থ করে তােলে । 

হেপাটাইটিস

হেপাটাইটিস ভাইরাস এই রোগে আক্রান্ত হলে কি কি সমস্যা হয় ?                হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হলে আহারে অরুচি , বমির ভাব বা বমি , দুর্বলতা , জ্বর , মাথাব্যথা প্রভৃতি হয় । ১/২ সপ্তাহের মধ্যে চোখের কোলে ও গায়ের রঙে হলদে ভাব হয় । প্রস্রাবও হলদে - হলদে হতে পারে । এই হলদে হওয়াকে বলে জনডিস । আসলে জনডিস কোন রােগ নয় , কয়েকটি রােগের লক্ষণ মাত্র । রক্তে বিলিরুবিনের পরিমাণ বেশী হলে ' জনডিস দেখা যায় । কিছু ভাইরাল হেপাটাইটিসে জনডিস নাও হতে পারে । হেপাটাইটিস হলে পেটের ডানদিকে ( লিভারে ) ব্যাথা হয় । 

এইডস

এইডস ( AIDS )        এইডস ( AIDS ) এর  পুরো নাম Acquired immunodeficiency syndrome. অর্থাৎ ইংরেজী শব্দগুলাের আদ্যক্ষর নিয়ে এইডস । আমাদের দেহের স্বাভাবিক এক জবরদস্ত প্রতিরােধ ব্যবস্থা আছে । টি - লিম্পােসাইট নামে রক্তের এক প্রকার শ্বেত কণিকা এই প্রতিরােধ ব্যবস্থার সেনাপতি । এই কণিকার পরােক্ষ এবং প্রত্যক্ষ আক্রমণে প্রতি নিয়ত দেহে আগত অসংখ্য রোগ জীবাণু ধ্বংস প্রাপ্ত হচ্ছে । প্রতিষেধক টিকা এই কণিকাদের ও তাদের সহকারী সৈন্যদের প্রতিরােধ ক্ষমতা অনেক গুণ বাড়ায় । 

মৃগী

মৃগী            এই রোগের আক্রমণ হঠাৎ আরম্ভ হয় । কয়েক সেকেণ্ডে বা মিনিটের সমধ্যে দেহের সব মাংস পেশী শক্ত হয়ে যায় । রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায় , মুখ দিয়ে গ্যাজলা বেরোয় । তাছাড়াও একটা আর্তনাদের মতো শব্দ হতে পারে । অল্প কিছুক্ষণ পর তার সব মাংস পেশীর প্রসারণ ও সংকোচন হতে পারে।           আস্তে আস্তে দেহ শিথিল হয় ও রোগী ঘুমিয়ে পড়ে । তখন অসাড়ে প্রস্রাব পায়খানা হতে পারে। 

আমাশা

আমাশা  এই রোগের জীবাণু অ্যামিবা, এককোষী পরজীবী প্রাণী। অ্যামিবা দেহে থাকলেই যে আমাশা হবে তেমনটা নয়। অন্যরোগ, অজীর্ণ বা অপুষ্টিতে দুর্বল হয়ে থাকলে দেহস্থিত অ্যামিবা দেহে আমাশা রোগ বাধায়।               পেট মোচড়ানো ব্যথা, বার বার পায়খানা যাওয়া, সঙ্গে মিউকাস পড়া ইত্যাদি হয়। কখনও কখনও রক্তের ছিট্ সহ পাতলা পায়খানাও হতে পারে।  সাংঘাতিক অবস্থায় শুধু মিউকাস ও রক্ত পরে। 

জিয়ারজিয়াসিস

জিয়ারজিয়াসিস          এই রোগের কারণ জিয়ারডিয়া লামব্লিয়া নামক একপ্রকার এককোষী পরজীবী।  উপসর্গ ::        মল দুর্গন্ধযুক্ত, ফ্যানা ফ্যানা এবং পরিমানে বেশি হয়। পেটে ব্যাথা থাকে , বায়ু বা গ্যাস হয়। অরুচি বমি বমি ভাব এবং অল্প জ্বরও থাকতে পারে। রোগী কিছুদিন ভালো থাকার পর আবার অসুস্থ হয়ে পরে। 

থ্যালাসেমিয়া

থ্যালাসেমিয়া               জিন বাহিত এবং বংশগত একটি রোগের উদাহরণ হলো থ্যালাসেমিয়া। মা ও বাবার কাছ থেকে একটি করে মোট দুটি রোগবাহক জিন জন্মের সময় গ্রহণ করে সন্তান এই রোগের শিকার হয়। একটি করে রোগ বাহক জিন থাকা সত্ত্বেও মা বা বাবা কেউই এই রোগে আক্রান্ত হয় না। 

তড়িতাহত হলে কি করবেন এবং কি করবেন না ?

  তড়িতাহত হলে কি করবেন এবং কি করবেন না ?      অসাবধানতার কারণে ইলেকট্রিক ইস্ত্রি, হীটার, পাম্প, টিভি, টেপরেকর্ডার, লাইট, রেফ্রিজেরেটর প্রভৃতির বা সক্রিয় খোলা তারের সংস্পর্শে এসে তড়িতাহত হবার ঘটনা প্রায়শই শোনা যায়।  খোলা তারে ভূমির তুলনায় ৪০/৫০ ভোল্টেজ থাকলে কিছু হয় না। কিন্তু ভোল্টেজ বেশি হলে শক লেগে ক্ষতি হয়। ভোল্টেজ যত বেশি হবে ক্ষতির পরিমাণও তত বেশি হবে। ভোল্টেজ বেশি হলে বেশি পরিমানে তড়িৎ শরীরের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়। তড়িৎ প্রবাহের মাত্রা বেশি হলে দেহের সেই অংশের টিসু দগ্ধ হয় এবং হার্টের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হলে হার্টের পেশির হঠাৎ সংকোচনের ফলে গুরুতর ক্ষতি হতে পারে। 

আগুনে পুড়ে গেলে কি কি করা দরকার ?

  আগুনে পুড়ে গেলে কি কি করা দরকার ?          যে আগুনের আবিষ্কার বিজ্ঞান সহ মানুষের অগ্রগতির প্রথম সোপান। সেই আগুন একটু ভুলভাবে বা অসাবধানে ব্যবহৃত হলে ধ্বংসের ও প্রাণ সংহারের কারণ হয়ে ওঠে। তাই আমাদের সকলেরই উচিত আগুনকে খুব সাবধানে ব্যবহার করা।   

কেউ জলে ডুবে গেলে তার প্রাথমিক চিকিৎসা

  কেউ জলে ডুবে গেলে তার প্রাথমিক চিকিৎসা       জলের আর এক নাম জীবন, কিন্তু মাঝে মাঝে এই জলই আমাদের প্রাণনাশের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। নৌকাডুবি, লঞ্চডুবি, জলের ঘূর্ণিতে পড়া, সাঁতার কাটতে গিয়ে কোনো সমস্যা হলে, বন্যা, চোরাবালি ইত্যাদি কারণে জলে ডোবার ঘটনা ঘটে থাকে।   

স্প্রিং তুলা ও সাধারণ তুলার মধ্যে পার্থক্য কী ?

স্প্রিং তুলা ও সাধারণ তুলার মধ্যে পার্থক্য - স্প্রিং তুলা সাধারণ তুলা 1. স্প্রিং তুলা দিয়ে বস্তুর ভার বা ওজন মাপা হয়। 1. সাধারণ তুলায় বস্তুর ভর মাপা হয়। 2. খুব ভারী বস্তুর ওজন মাপা যায় না। 2. ভারী বস্তুর ভর মাপা যায়। 3. স্প্রিং তুলায় একটি বস্তুর ওজনের পাঠ বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন হয়। 3. সাধারণ তুলায় একটি বস্তুর ভরের ক্ষেত্রে সব স্থানে একই পাঠ পাওয়া যায়। 4. স্প্রিং তুলা যে স্থানে অংশাঙ্কিত হয় শুধু সেই স্থানে সঠিক পাঠ দেয়। 4. সাধারণ তুলা সব স্থানে সঠিক পাঠ দেয়। 5. স্প্রিং তুলার কার্যনীতি পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের জন্য স্প্রিং-এর দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির ওপর নির্ভরশীল। 5. সাধারণ তুলা প্রথম শ্রেণির লিভারের নীতি অনুযায়ী কাজ করে।