প্রাচীন ভারত ও ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট (Ancient India and Geographical Context) - প্রশ্নোত্তর ১। ভারতবর্ষকে কে নৃতত্ত্বের যাদুঘর আখ্যা দিয়েছেন? উঃ। ভিনসেন্ট স্মিথ ভারতবর্ষকে 'নৃতত্ত্বের যাদুঘর' বলে আখ্যা দিয়েছেন। ২। দ্রাবিড় সভ্যতা ভারতের কোথায় প্রথম গড়ে ওঠে? উঃ। দ্রাবিড় সভ্যতা প্রথম গড়ে ওঠে দক্ষিণ ভারতে। ৩। 'নাডিক' নামে কারা পরিচিত? উঃ। আর্যরা 'নার্ডিক' নামে পরিচিত। ৪। ভারতের প্রচীনতম লিপি কোনটি? উঃ। ভারতের প্রাচীনতম লিপি হল সিন্ধু লিপি।
মানব শারীরবিদ্যা
প্রশ্ন:১
PEM কী ? এই রােগ কত প্রকারের ?
উত্তর:
প্রােটিন এনার্জি ম্যালনিউট্রিশনকে এককথায় PEM বলে। এই রােগ দু-প্রকারের। যথা–ম্যারাসমাস ও কোয়াশিওরকোর।
প্রশ্ন:২
জাইমােজেন কী ?
উত্তর:
কোনাে কোনাে কোশে বিশেষ ধরনের উৎসেচক নিষ্ক্রিয় অবস্থায় সংশ্লেষিত হয়ে কোশ থেকে নিঃসৃত হওয়ার পর উপযুক্ত স্থানে এসে সক্রিয় হয়। এরূপ নিষ্ক্রিয় এনজাইম হল জাইমােজেন। যেমন—পেপসিনােজেন, ট্রিপসিনােজেন।
প্রশ্ন:৩
অ্যালােস্টেরিক এনজাইম কাকে বলে ?
উত্তর:
যে এনজাইমের দুটি গ্রাহক কেন্দ্র অর্থাৎ একটি সক্রিয় স্থান ও একটি মডিউলেটর স্থান থাকে, তাদের অ্যালােস্টেরিক এনজাইম বলে। যেমন—সাইট্রেট সিন্থেজ একটি অ্যালােস্টেরিক এনজাইম।
প্রশ্ন:৪
এন্ডাে-এনজাইম কাকে বলে ?
উত্তর:
যেসব এনজাইমা যে কোশে উৎপন্ন হয় এবং সেই কোশেই ক্রিয়া করে, তাদের এন্ডো-এনজাইম বলে। যেমন—গ্লাইকোজেন সিন্থেটেজ যকৃৎ কোশে উৎপন্ন হয়ে সেই কোশেই গ্লাইকোজেন সংশ্লেষ ঘটায়।
প্রশ্ন:৫
কার্বোহাইড্রেট, প্রােটিন ও ফ্যাটের ক্যালােরি মূল্য কত ?
উত্তর:
1gm কার্বোহাইড্রেট, প্রােটিন ও ফ্যাট দহন হলে যথাক্রমে 4.1, 4.1 ও 9.3 কিলােক্যালােরি তাপশক্তি নির্গত হয়।
প্রশ্ন:৬
এক্সো-এনজাইম কাকে বলে ?
উত্তর:
যেসব এনজাইম কোশ থেকে উৎপন্ন হয়ে কোশের বাইরে এসে কাজ করে, তাদের এক্সো-এনজাইম বলে। যেমন—লাইপেজ অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত হয়ে ক্ষুদ্রান্ত্রের বিবরে ক্রিয়া করে।
প্রশ্ন:৭
রাইবােজাইম কী ?
উত্তর:
যেসব r-RNA উৎসেচকের মতাে অনুঘটন ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, তাদের রাইবােজাইম বলে।
প্রশ্ন:৮
মলের বর্ণ গঠনে কী কী রঞ্জক অংশ নেয় ? তাদের উৎস কী ?
উত্তর:
মলের বর্ণ গঠন করে স্টারকোবিলিনােজেন, স্টারকোবিলিন। এরা পিত্তরঞ্জক বিলিরুবিন থেকে উৎপন্ন হয়।
প্রশ্ন:৯
অ্যালােস্টেরিজম কাকে বলে ?
উত্তর:
উৎসেচকের যে ধর্মের ফলে উৎসেচকের অ্যালােস্টেরিক বা মডিউলেটর সাইটে কোনাে পদার্থের অণু সংযুক্ত হলে উৎসেচকের সক্রিয় স্থানের গঠন পরিবর্তিত হয়, ফলে উৎসেচকের সক্রিয়তা বৃদ্ধি পায় বা হ্রাস পায়, উৎসেচকের এরূপ ধর্মকে অ্যালােস্টেরিজম বলে।
প্রশ্ন:১০
কখন জন্ডিস রােগ দেখা দেয় ? এই রােগ কত রকমের ?
উত্তর:
রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা স্বাভাবিক (0.2-1 mg/dl) মাত্রা অপেক্ষা বেড়ে গেলে জন্ডিস রােগ হয়। জন্ডিস তিন রকমের, যথা–হিমােলাইটিক জন্ডিস, হেপাটিক জন্ডিস ও অবসট্রাকটিভ জন্ডিস।

Comments
Post a Comment