নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর অমর বাণী ও উক্তি ১. “তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।” (তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত উক্তি, যা প্রায়শই স্মরণ করা হয়) ২. “আলোচনার মাধ্যমে ইতিহাসের কোনো বাস্তব পরিবর্তন কখনোই অর্জিত হয়নি।” ৩. “স্বাধীনতা কেউ দেয় না, ছিনিয়ে নিতে হয়।” ৪. “আজ আমাদের একটাই আকাঙ্ক্ষা থাকা উচিত – মরার ইচ্ছা যাতে ভারত বাঁচতে পারে – একজন শহীদের মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়ার আকাঙ্ক্ষা, যাতে শহীদের রক্তে স্বাধীনতার পথ প্রশস্ত করা যায়।” ৫. “আমাদের স্বাধীনতার মূল্য নিজের রক্ত দিয়ে দেওয়া আমাদের কর্তব্য।”
গিরিখাত এবং ক্যানিয়নের মধ্যে পার্থক্য
| Sl. No. | গিরিখাত | ক্যানিয়ন |
|---|---|---|
| 1 | গিরিখাত আর্দ্র পার্বত্য অঞ্চলে সৃষ্টি হয় বলে বহু উপনদী গিরিখাতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে নদীর সঙ্গে মিলিত হয়। ফলে নদীখাত সামান্য প্রশস্ত হয়। | ক্যানিয়ন শুষ্ক পার্বত্য অঞ্চলে সৃষ্টি হয় বলে ক্যানিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীর সঙ্গে কোনো উপনদী মিলিত হয় না। ফলে নদীখাত একদম সংকীর্ণ হয়। |
| 2 | আর্দ্র পার্বত্য অঞ্চলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত নদীতে গিরিখাতের সৃষ্টি হয়। | শুষ্ক মরু ও মরুপ্রায় উচ্চভূমিতে প্রবাহিত নদীতে ক্যানিয়নের সৃষ্টি হয়। |
| 3 | গিরিখাত গঠনের সময় অধিক নিম্নক্ষয়ের সঙ্গে সঙ্গে সামান্য পার্শ্বক্ষয়ও হয়ে থাকে। | ক্যানিয়ন গঠনের সময় পার্শ্বক্ষয় একদম হয় না শুধু নদীর নিম্নক্ষয়ই হয়ে থাকে। |
| 4 | গিরিখাতের আকৃতি অনেকটা ইংরেজি ‘V’ অক্ষরের মতো। | ক্যানিয়নের আকৃতি অনেকটা ইংরেজি ‘I’ অক্ষরের মতো। |
| 5 | যেহেতু আর্দ্র পার্বত্য অঞ্চলে গিরিখাত সৃষ্টি হয়, সেহেতু বৃষ্টিপাতের জন্য নদীর দুই পাড়ের ক্ষয় সামান্য পরিমাণে হয়ে থাকে। এই জন্য নদীখাত ‘V’ আকৃতির হয়। | যেহেতু মরু অঞ্চলের শুষ্ক নদী উপত্যকায় ক্যানিয়নের সৃষ্টি হয়, সেহেতু বৃষ্টিপাতের অভাবে নদীর দুই পাড় ক্ষয়িত হয় না। এই জন্য নদীখাত সংকীর্ণ ‘I’ আকৃতির হয়। |
Comments
Post a Comment