বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১০০টি বিখ্যাত লাইন ১. "অরণ্য এক বিশাল, স্থির, অতলস্পর্শী নির্জনতা।" ২. "এই নিস্তব্ধতা বড় গভীর, বড় মধুর।" ৩. "প্রকৃতির রূপ ও রসের ভান্ডার অফুরান।" ৪. "আকাশের মেঘগুলি যেন উদাস দুপুরে কার কথা ভাবিতেছে।" ৫. "মানুষের জীবনের সকল আনন্দ ও শান্তিতে প্রকৃতির ছায়া পড়ে।"
নদী উপত্যকা এবং হিমবাহ উপত্যকার মধ্যে পার্থক্য
| Sl. No. | নদী উপত্যকা | হিমবাহ উপত্যকা |
|---|---|---|
| 1 | মেরু প্রদেশের বরফাবৃত অঞ্চল এবং উষ্ণ ও শুষ্ক মরুভূমি অঞ্চল ছাড়া অন্যান্য অঞ্চলে নদী উপত্যকার উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। | কেবলমাত্র বরফে ঢাকা উঁচু পার্বত্য অঞ্চল এবং হিমশীতল মেরু অঞ্চলেই হিমবাহ উপত্যকার উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। |
| 2 | পার্বত্য অঞ্চলে নদী উপত্যকা প্রধানত ইংরেজি ‘V’ অক্ষরের মতো হয়। | হিমবাহ উপত্যকা ইংরেজি ‘U’ অক্ষরের মতো হয়। |
| 3 | পার্বত্য ও উচ্চ সমভূমি অঞ্চলে নদী স্রোতের গতিবেগ প্রবল হয়, নিম্নভূমিতে নদী স্রোতের গতি ধীরে ধীরে কমে আসে। | বেশিরভাগ সময়েই হিমবাহ অত্যন্ত ধীরগতিতে প্রবাহিত হয়। |
| 4 | নদী উপত্যকা আঁকাবাঁকা পথে অগ্রসর হয়। | হিমবাহ উপত্যকা সোজা পথে অগ্রসর হয়। |
| 5 | সাধারণত নদী উপত্যকার মোট দৈর্ঘ্য বেশি হয়। | হিমবাহ উপত্যকার মোট দৈর্ঘ্য কম হয়। |
| 6 | নদীর সঞ্চয় কাজের ফলে নদী উপত্যকায় প্লাবনভূমি, স্বাভাবিক বাঁধ, বদ্বীপ প্রভৃতি ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়। | হিমবাহের সঞ্চয় কাজের ফলে হিমবাহ উপত্যকায় গ্রাবরেখা, ড্রামলিন, টিলা, কেম প্রভৃতি ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়। |
| 7 | নদী উপত্যকা অমসৃণ প্রকৃতির হয়। | হিমবাহ উপত্যকা মসৃণ প্রকৃতির হয়। |
| 8 | নদী উপত্যকায় ক্ষয় কাজের ফলে সৃষ্ট পাথরখণ্ডগুলির আকৃতি গোলাকার ও মসৃণ হয়। | হিমবাহ উপত্যকায় ক্ষয়কাজের ফলে সৃষ্ট পাথরখণ্ডগুলির কোনো নির্দিষ্ট আকার থাকে না এবং আকৃতিতে এরা এবড়োখেবড়ো হয়। |
| 9 | নদী উপত্যকার পার্শ্ববর্তী স্থান কৃষি, শিল্প ও পরিবহণ ব্যবস্থায় উন্নত হয়। | হিমবাহ উপত্যকার পার্শ্ববর্তী স্থান কৃষি, শিল্প ও পরিবহণ ব্যবস্থায় উন্নত নয়। |
Comments
Post a Comment