দশম শ্রেণী - জীবনবিজ্ঞান - জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় - উদ্ভিদের সংবেদনশীলতা এবং সাড়াপ্রদান - বহু বিকল্পভিত্তিক প্রশ্ন বিভাগ ১: চলনের প্রাথমিক ধারণা ও জগদীশচন্দ্র বসু প্রশ্নঃ১. উদ্দীপকের প্রভাবে জীবদেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঞ্চালনকে কী বলে? (ক) গমন (খ) চলন (গ) রেচন (ঘ) পুষ্টি উত্তর: (খ) চলন প্রশ্নঃ২. যে প্রক্রিয়ায় জীব স্বেচ্ছায় সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন করে তাকে কী বলে? (ক) চলন (খ) বিচলন (গ) গমন (ঘ) উদ্দীপনা উত্তর: (গ) গমন
ভারতীয় সভ্যতার বিবর্তন
প্রশ্ন:১
ত্রিপিটক কী কী ?
উত্তর: ত্রিপিটক হল—
(i) বিনয় পিটক,
(ii) সুত্ত পিটক বা সূত্র পিটক,
(iii) অভিধর্ম পিটক।
তিনটি পিটক একত্রে ত্রিপিটক নামে খ্যাত।
প্রশ্ন:২
শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর কাদের বলা হয় ?
উত্তর:
জৈনদের দুটি সম্প্রদায় হল শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর। যাঁরা সাদা কাপড় পরতেন তাঁদের শ্বেতাম্বর বলা হয়। যাঁরা সম্পূর্ণ বন্ধনমুক্তির জন্য পরিধেয় বস্ত্র পর্যন্ত ত্যাগ করেছিলেন তাঁদের দিগম্বর বলা হয়।
প্রশ্ন:৩
‘ব্রাত্য’ কারা ?
উত্তর:
যে সমস্ত শৈব আর্য বনের ফলমূল ও পশুপাখিরা মাংস খেয়ে জীবনধারণ করত তারা ‘ব্রাত্য’ নামে পরিচিত। এরা আর্যদের আদি জীবিকা পশুপালনকে অবলম্বন করে যাযাবর জীবন যাপন করত।
প্রশ্ন:৪
পঞ্চমহাব্রত কী ?
উত্তর:
মহাবীর পার্শ্বনাথ প্রবর্তিত চতুর্যাম ( অহিংসা, সত্যবাদিতা, অচৌর্য, অপরিগ্রহ) এর সঙ্গে পঞ্চম নীতি ব্রহ্মচর্য পালনের কথা বলেন। এটিই পঞ্চমহাব্রত নামে খ্যাত। এই পাঁচটি নীতিই জৈনধর্মের সারকথা।
প্রশ্ন:৫
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দুটি বিশেষ পরিবর্তন উল্লেখ করো।
উত্তর:
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে একটি বিশেষ পরিবর্তন হল নগর সভ্যতার বিকাশ। অপর পরিবর্তনটি হল ব্যাবসাবাণিজ্যের প্রসারের ফলে ধনী বণিকশ্রেণির উদ্ভব।
প্রশ্ন:৬
চতুর্যাম কী ?
উত্তর:
পার্শ্বনাথ প্রবর্তিত চারটি নীতি চতুর্যাম নামে পরিচিত। এই চারটি নীতি হল—(i) অহিংসা, (ii) সত্যবাদিতা, (iii) অচৌর্য ও (iv) অপরিগ্রহ।
প্রশ্ন:৭
‘নিষাদ’ কারা ?
উত্তর:
যে সমস্ত অনার্য বনের ফলমূল ও পশুপাখির মাংস খেত এবং গ্রামে বসবাস করত তাদের ‘নিষাদ’ বলা হত। এরা ছিল খাদ্য আহরণকারী মনুষ্য গোষ্ঠীর পর্যায়ভুক্ত।
প্রশ্ন:৮
হীনযান ও মহাযান বলতে কাদের বোঝায় ?
উত্তর:
বৌদ্ধদের দুটি সম্প্রদায় হল হীনযান ও মহাযান। যে সম্প্রদায়ভুক্ত বৌদ্ধরা নিরাকার বুদ্ধের উপাসনা করতেন তাঁরা হীনযান নামে পরিচিত। যে সম্প্রদায়ভুক্ত বৌদ্ধরা বুদ্ধের মূর্তিপূজায় বিশ্বাসী ছিলেন তাঁরা মহাযান নামে পরিচিত।
প্রশ্ন:৯
জৈনদের শেষ দুজন তীর্থঙ্করের নাম কী ?
উত্তর:
জৈনদের শেষ দুজন তীর্থঙ্করের নাম হল—(i) পার্শ্বনাথ ও (ii) মহাবীর। পার্শ্বনাথ ছিলেন ২৩ তম ও মহাবীর ছিলেন ২৪ তম তীর্থঙ্কর।
প্রশ্ন:১০
জৈনধর্মের প্রবর্তক কাকে বলা হয় ? বৌদ্ধধর্মের প্রবর্তক কে ছিলেন ?
উত্তর:
মহাবীরকে জৈনধর্মের প্রবর্তক বলা হয়। বৌদ্ধধর্মের প্রবর্তক ছিলেন বুদ্ধদেব বা গৌতম বুদ্ধ।
Comments
Post a Comment