Skip to main content

সাম্প্রতিক পোস্ট

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারত-ইতিহাসের অন্যতম বৈশিষ্ট্য

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারত-ইতিহাসের অন্যতম বৈশিষ্ট্য এক মহাদেশের সারাংশ (Epitome of the World)                        ভারতবর্ষ শুধুমাত্র একটি দেশ নয়, এটি একটি উপ-মহাদেশের সমতুল্য। প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য, নৃতাত্ত্বিক ভিন্নতা এবং সাংস্কৃতিক বিপুলতা সত্ত্বেও এই ভূখণ্ডের হাজার বছরের ইতিহাসে যে "অন্তর্নিহিত মৌলিক ঐক্য" ( Fundamental Unity ) বারবার প্রকাশিত হয়েছে, তা বিশ্ব ইতিহাসে বিরল। ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথ এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যকে যথার্থই " India offers unity in diversity " বা "বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য" বলে আখ্যা দিয়েছেন। যুগে যুগে বিভিন্ন জাতি, ধর্ম ও ভাষাভাষী মানুষের মিলনকেন্দ্র হওয়ায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারতবর্ষকে "মহামানবের সাগরতীর" নামে অভিহিত করেছেন। ভারতবর্ষের বৈচিত্র্যের স্বরূপ (The Nature of Diversity)                  ভারতের বৈচিত্র্যকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়: ক) প্রাকৃতিক বা ভৌগোলিক বৈচিত্র্য: ভূ-প্রকৃতি:                     উত্...

[SAQ] ইতিহাস–গুপ্তোত্তর যুগে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা, সেট–২

গুপ্তোত্তর যুগে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা


প্রশ্ন:১
গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর উদ্ভূত দুটি স্বাধীন রাজ্যের নাম উল্লেখ করো।

উত্তর: 
গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর উদ্ভূত দুটি স্বাধীন রাজ্য হল—(i) কনৌজ ও (ii) গৌড়। গুপ্ত পরবর্তীকালে কনৌজ আর্যাবর্তের ওপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছিল।


প্রশ্ন:২
বাণভট্ট কে ছিলেন ? তাঁর কোন্ গ্রন্থ থেকে হর্ষবর্ধনের আমল সম্পর্কে জানা যায় ?

উত্তর: 
বাণভট্ট ছিলেন হর্ষবর্ধনের সভাকবি। তাঁর রচিত ‘হর্ষচরিত’ থেকে হর্ষবর্ধনের আমল সম্পর্কে জানা যায়।


প্রশ্ন:৩
গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের দুটি কারণ উল্লেখ করো।

উত্তর: 
গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের দুটি কারণ হল—
(i) বর্বর হূণদের আক্রমণ, 
(ii) স্কন্দগুপ্তের পর শক্তিশালী রাজার অভাব।


প্রশ্ন:৪
হর্ষবর্ধনের রাজধানী কোথায় ছিল ? ‘সকলোত্তরপথনাথ’ কার উপাধি ছিল ?

উত্তর: 
হর্ষবর্ধনের রাজধানী ছিল কনৌজ। ‘সকলোত্তরপথনাথ’ উপাধি ছিল হর্ষবর্ধনের।


প্রশ্ন:৫
বাংলার ইতিহাসে শশাঙ্কের স্থান গুরুত্বপূর্ণ কেন ?

উত্তর: 
শশাঙ্কই বাংলার প্রথম রাজা যিনি বাংলাকে প্রথম সার্বভৌম শক্তিতে পরিণত করেন এবং একটি স্বাধীন রাজ্যে পরিণত করেন। তাঁর নেতৃত্বে উত্তর ভারতের রাজনীতিতে বাংলা প্রথম অংশগ্রহণ করে। এই কারণেই শশাঙ্ক বাংলার ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ স্থান লাভ করেছেন।


প্রশ্ন:৬
হর্ষবর্ধন রচিত দুটি গ্রন্থের নাম কী ?

উত্তর: 
হর্ষবর্ধন রচিত দুটি গ্রন্থ হল—(i) ‘নাগানন্দ’ ও (ii) ‘রত্নাবলী’। তাঁর রচিত আরও একটি নাটক হল ‘প্রিয়দর্শিকা’।


প্রশ্ন:৭
বাংলার প্রথম সার্বভৌম নরপতি কে ছিলেন ? তাঁর রাজধানী কোথায় ছিল ?

উত্তর: 
শশাঙ্ক ছিলেন বাংলার প্রথম সার্বভৌম নরপতি। তাঁর রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ণ।


প্রশ্ন:৮
হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে কোন্ চৈনিক পরিব্রাজক ভারতে আসেন ? তাঁর রচিত গ্রন্থের নাম কী ?

উত্তর: 
চৈনিক পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ্ হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে ভারতে আসেন। হিউয়েন সাঙের রচিত গ্রন্থের নাম ‘সি–ইউ–কি’ (SI—YU—KI)।


প্রশ্ন:৯
হর্ষবর্ধন কোন্ বংশের রাজা ছিলেন ? তাঁর উপাধি কী ছিল ?

উত্তর: 
হর্ষবর্ধন পুষ্যভূতি বংশের রাজা ছিলেন। তাঁর উপাধি ছিল শিলাদিত্য।


প্রশ্ন:১০
কোন্ গুপ্ত রাজার আমলে ভারতে প্রথম হূণ আক্রমণ ঘটে ? একজন হূণ নেতার নাম করো।

উত্তর: 
স্কন্দগুপ্তের আমলে ভারতে প্রথম হূণ আক্রমণ ঘটে। একজন হূণ নেতার নাম মিহিরকুল।

Comments

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

ঘূর্ণবাত ও প্রতীপ ঘর্ণবাত-এর পার্থক্য

  ঘূর্ণবাত ও প্রতীপ ঘর্ণবাত-এর পার্থক্য Sl. No. ঘূর্ণবাত প্রতীপ ঘূর্ণবাত 1 ঘূর্ণবাতের নিম্নচাপ কেন্দ্রের চারিদিকে থাকে বায়ুর উচ্চচাপ বলয়। প্রতীপ ঘূর্ণবাতের উচ্চচাপ কেন্দ্রের চারিদিকে থাকে বায়ুর নিম্নচাপ বলয়। 2 নিম্নচাপ কেন্দ্রে বায়ু উষ্ণ, হালকা ও ঊর্ধ্বগামী হয়। উচ্চচাপ কেন্দ্রে বায়ু শীতল, ভারী ও নিম্নগামী হয়। 3 ঘূর্ণবাত দ্রুত স্থান পরিবর্তন করে, ফলে বিস্তীর্ণ অঞ্চল অল্প সময়ে প্রভাবিত হয়। প্রতীপ ঘূর্ণবাত দ্রুত স্থান পরিবর্তন করে না। 4 ঘূর্ণবাতের প্রভাবে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে এবং বজ্রবিদ্যুৎসহ প্রবল ঝড়-বৃষ্টি হয়। প্রতীপ ঘূর্ণবাতের প্রভাবে আকাশ মেঘমুক্ত থাকে। বৃষ্টিপাত ও ঝড়-ঝঞ্ঝা ঘটে না। মাঝেমাঝে তুষারপাত ও কুয়াশার সৃষ্টি হয়৷ 5 ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে নিম্নচাপ বিরাজ করে। প্রতীপ ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে উচ্চচাপ বিরাজ করে। 6 চারিদিক থেকে ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রের দিকে বায়ু ছুটে আসে অর্থাৎ বায়ুপ্রবাহ কেন্দ্রমুখী। প্রতীপ ঘূর্ণবাতে কেন...

মানব জীবনের ওপর পর্বতের প্রভাব উল্লেখ করো।

মানব জীবনের ওপর পর্বতের প্রভাব উল্লেখ করো। সমুদ্র সমতল থেকে অন্তত ১০০০ মিটারের বেশি উঁচু ও বহুদূর বিস্তৃত শিলাময় স্তূপ যার ভূপ্রকৃতি অত্যন্ত বন্ধুর, ভূমির ঢাল বেশ খাড়া এবং গিরিশৃঙ্গ ও উপত্যকা বর্তমান তাকে পর্বত বলে৷ খাড়াভাবে দাঁড়িয়ে থাকা এই পর্বত মানুষের জীবনকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে। মানবজীবনে পর্বতের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবগুলি হল—

গ্রস্ত উপত্যকা

গ্রস্ত উপত্যকা দুটি চ্যুতির মধ্যবর্তী অংশ বসে গেলে যে অবনমিত অঞ্চলের সৃষ্টি হয়, তাকে গ্রস্ত উপত্যকা বলে। এছাড়া, মহীভাবক আলোড়নের ফলে ভূপৃষ্ঠে সংকোচন ও প্রসারণ বলের সৃষ্টি হয়। যার ফলে ভূপৃষ্ঠের কঠিন শিলায় ফাটলের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীকালে পুনরায় ভূ-আন্দোলন ঘটলে বা ভূ-আলোড়নের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ফাটল রেখা বরাবর শিলার একটি অংশ অপর অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, একে চ্যুতি বলে। সংনমন বল বৃদ্ধি পেলে দুটি চ্যুতির মাঝের অংশ খাড়াভাবে নীচে বসে যায়। অবনমিত, ওই অংশকে বলে গ্রস্ত উপত্যকা। 

প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলা

প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলা ‘মেখলা’ শব্দের মানে হল ‘কোমর বন্ধনী’। অসংখ্য আগ্নেয়গিরি মেখলা বা কোমর বন্ধনীর আকারে কোনো বিস্তীর্ণ অঞ্চলে যখন অবস্থান করে, তখন তাকে ‘আগ্নেয় মেখলা’ বলা হয়। ভূবিজ্ঞানীর মতে, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশীয় পাতের সঙ্গে ও এশীয় মহাদেশীয় পাতের সঙ্গে প্রশান্ত মহাসাগরীয় পাতের ক্রমাগত সংঘর্ষের ফলে পাত সীমায় ফাটল বরাবর অগ্ন্যুৎপাত ঘটে থাকে এবং আগ্নেয়গিরির সৃষ্টি হয়। 

ভরা কোটাল ও মরা কোটালের পার্থক্য

  ভরা কোটাল ও মরা কোটালের পার্থক্য Sl. No. ভরা কোটাল মরা কোটাল 1 চাঁদ, পৃথিবী ও সূর্য একই সরল রেখায় অবস্থান করলে চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণ পৃথিবীর একই স্থানের উপর কার্যকরী হয়, ফলে ভরা কোটালের সৃষ্টি হয়। চাঁদ, পৃথিবী ও সূর্য সমকোণী অবস্থানে থাকলে পৃথিবীর উপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ পরস্পর বিপরীত ও বিরোধী হয়, ফলে মরা কোটালের সৃষ্টি হয়। 2 মানবজীবনের উপর ভরা কোটালে (নদী-মোহানা, নৌ-চলাচল, মাছ আহরণ ইত্যাদি)-র প্রভাব বেশি। মানবজীবনের উপর মরা কোটালের প্রভাব কম। 3 ভরা কোটাল হয় অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে। মরা কোটাল হয় শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে। 4 ভরা কোটালের ক্ষেত্রে সাগর-মহাসাগরের জলতল সবচেয়ে বেশী স্ফীত হয়। মরা কোটালের ক্ষেত্রে সাগর-মহাসাগরের জলতলের স্ফীতি সবচেয়ে কম হয়। 5 অমাবস্যা তিথিতে পৃথিবীর একই পাশে একই সরলরেখায় চাঁদ ও সূর্য অবস্থান করে। পূর্ণিমা তিথিতে সূর্য ও চাঁদের মাঝে পৃথিবী একই সরলরেখায় অবস্থান করে। কৃষ্ণ ও শুক্ল পক্ষের অষ্টমীত...

আবহবিকার ও ক্ষয়ীভবন মধ্যে পার্থক্য

  আবহবিকার ও ক্ষয়ীভবন মধ্যে পার্থক্য Sl. No. আবহবিকার ক্ষয়ীভবন 1 আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদান যেমন—উষ্ণতা, বৃষ্টিপাত, জলীয় বাষ্প, তুষারপাত ও বিভিন্ন গ্যাসীয় উপাদান দ্বার শিলাসমূহের চূর্ণবিচূর্ণ হওয়া বা বিয়োজনকে আবহবিকার বলে। বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি, যেমন—নদী, বায়ু, হিমবাহ, ইত্যাদি দ্বারা আবহবিকারপ্রাপ্ত চূর্ণবিচূর্ণ শিলাসমূহের অপসারণকে ক্ষয়ীভবন বলে। 2 আবহবিকারের ফলে মূল শিলার বৈশিষ্ট্যের (গঠন, আকৃতি, খনিজের আণবিক সজ্জা প্রভৃতি) পরিবর্তন ঘটে । ক্ষয়ীভবনের ফলে ভূমিরূপের পরিবর্তন সাধিত হয়। কিন্তু মূল শিলার বৈশিষ্ট্যের কোনো পরিবর্তন সাধন হয় না। 3 আবহবিকার কোনোভাবে ক্ষয়ীভবনের ওপর নির্ভরশীল নয়। ক্ষয়ীভবন সম্পূর্ণরূপে আবহবিকারের ওপর নির্ভরশীল। আবহবিকার প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হলে ক্ষয়ীভবন প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে না। 4 আবহবিকারের ফলে চূর্ণবিচূর্ণ শিলাসমূহ শিলাস্তর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে মূল শিলাস্তরের ওপরেই অবস্থান করে। ক্ষয়ীভবনের ফলে আবহবিকার প্রাপ্ত শিলাচূর্ণ স্থানান্তরি...

দেশীয় ভাষা সংবাদপত্র আইন (১৮৭৮ খ্রি.)

দেশীয় ভাষা সংবাদপত্র আইন প্রবর্তন সাম্রাজ্যবাদী গভর্নর–জেনারেল লর্ড লিটন দেশীয় পত্রপত্রিকার কণ্ঠরোধ করার সিদ্ধান্ত নেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে দেশীয় ভাষা সংবাদপত্র আইন (Vernacular Press Act, 1878) জারি করেন। পটভূমি ঊনবিংশ শতকে দেশীয় সংবাদপত্রগুলিতে সরকারি কর্মচারীদের অন্যায় আচরণ, অর্থনৈতিক শোষণ, দেশীয় সম্পদের বহির্গমন, দেশীয় শিল্পের অবক্ষয় ইত্যাদি নানা বিষয় তুলে ধরা হয়। ইতিহাসবিদ এ.আর.দেশাইয়ের মতে, “ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিকাশে সংবাদপত্র হল এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম”।

স্থলবায়ু ও সমুদ্রবায়ুর মধ্যে পার্থক্য

  স্থলবায়ু ও সমুদ্রবায়ুর মধ্যে পার্থক্য Sl. No. স্থলবায়ু সমুদ্রবায়ু 1 স্থলবায়ু মূলত শীতল ও শুষ্ক প্রকৃতির হয়। সমুদ্রবায়ু মূলত উষ্ণ ও আর্দ্র প্রকৃতির হয়। 2 স্থলবায়ু প্রধানত রাত্রিবেলায় প্রবাহিত হয়। সমুদ্রবায়ু প্রধানত দিনেরবেলায় প্রবাহিত হয়। 3 সূর্যাস্তের পরবর্তী সময়ে এই বায়ুর প্রবাহ শুরু হয় ও রাত্রির শেষদিকে বায়ুপ্রবাহের বেগ বৃদ্ধি পায়। সূর্যোদয়ের পরবর্তী সময়ে এই বায়ুরপ্রবাহ শুরু হয় ও অপরাহ্নে বায়ুপ্রবাহে বেগ বৃদ্ধি পায়। 4 স্থলবায়ু উচ্চচাযুক্ত স্থলভাগ থেকে নিম্নচাপযুক্ত জলভাগের দিকে প্রবাহিত হয়। এই কারণে স্থলবায়ুকে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর সঙ্গে তুলনা করা হয়। সমুদ্রবায়ু উচ্চচাপযুক্ত সমুদ্র থেকে নিম্নচাপযুক্ত স্থলভাগের দিকে প্রবাহিত হয়। এই কারণে সমুদ্রবায়ুকে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সঙ্গে তুলনা করা হয়। 5 স্থলভাগের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবার দরুন বেগ তুলনামূলক কম হয়ে থাকে। উন্মুক্ত সমুদ্রের ওপর দিয়ে দীর্ঘপথ প্রবাহিত হ...

স্প্রিং তুলা ও সাধারণ তুলার মধ্যে পার্থক্য কী ?

স্প্রিং তুলা ও সাধারণ তুলার মধ্যে পার্থক্য - স্প্রিং তুলা সাধারণ তুলা 1. স্প্রিং তুলা দিয়ে বস্তুর ভার বা ওজন মাপা হয়। 1. সাধারণ তুলায় বস্তুর ভর মাপা হয়। 2. খুব ভারী বস্তুর ওজন মাপা যায় না। 2. ভারী বস্তুর ভর মাপা যায়। 3. স্প্রিং তুলায় একটি বস্তুর ওজনের পাঠ বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন হয়। 3. সাধারণ তুলায় একটি বস্তুর ভরের ক্ষেত্রে সব স্থানে একই পাঠ পাওয়া যায়। 4. স্প্রিং তুলা যে স্থানে অংশাঙ্কিত হয় শুধু সেই স্থানে সঠিক পাঠ দেয়। 4. সাধারণ তুলা সব স্থানে সঠিক পাঠ দেয়। 5. স্প্রিং তুলার কার্যনীতি পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের জন্য স্প্রিং-এর দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির ওপর নির্ভরশীল। 5. সাধারণ তুলা প্রথম শ্রেণির লিভারের নীতি অনুযায়ী কাজ করে।

কেউ জলে ডুবে গেলে তার প্রাথমিক চিকিৎসা

  কেউ জলে ডুবে গেলে তার প্রাথমিক চিকিৎসা       জলের আর এক নাম জীবন, কিন্তু মাঝে মাঝে এই জলই আমাদের প্রাণনাশের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। নৌকাডুবি, লঞ্চডুবি, জলের ঘূর্ণিতে পড়া, সাঁতার কাটতে গিয়ে কোনো সমস্যা হলে, বন্যা, চোরাবালি ইত্যাদি কারণে জলে ডোবার ঘটনা ঘটে থাকে।