ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সুদূরপ্রসারী। সমুদ্র ভারতের কেবল ভৌগোলিক সীমানাই নির্ধারণ করেনি, বরং এর সংস্কৃতি, অর্থনীতি, রাজনীতি এবং বিশ্ব-সম্পর্কের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছে। ভারতবর্ষের তিনদিক সমুদ্রবেষ্টিত। তাই, ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব থাকাটাই স্বাভাবিক ঘটনা। (১) তিনদিক সমুদ্রবেষ্টিত হওয়ায় তিন দিকের সীমান্ত বেশ সুরক্ষিত। (২) আবার এই সমুদ্রপথ ধরেই আমাদের দেশের সঙ্গে চিন, রোম, মালয়, সুমাত্রা, জাভা, সিংহল ও পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। (৩) এমনকি এই জলপথের মাধ্যমেই রাজনৈতিক প্রাধান্য স্থাপিত হয়েছে।
পদার্থবিদ্যা (তাপ, প্রবাহী তড়িৎ ও তড়িৎচুম্বকত্ব, আধুনিক পদার্থবিদ্যা)
প্রশ্ন:১
কুণ্ডলীর পাকসংখ্যা বাড়ালে তড়িৎচুম্বকের মেরুশক্তির কী হয় ?
উত্তর:
কুণ্ডলীর পাকসংখ্যা বাড়ালে তড়িৎচুম্বকের মেরুশক্তি বাড়ে।
প্রশ্ন:২
তড়িৎপ্রবাহের চুম্বকীয় ফলের প্রয়োগে প্রস্তুত একটি যন্ত্রের নাম লেখো।
উত্তর:
তড়িৎপ্রবাহের চুম্বকীয় ফলের ওপর ভিত্তি করে তৈরি যন্ত্র হল গ্যালভ্যানোমিটার।
প্রশ্ন:৩
ফিউজ তারকে মূল বর্তনীর সঙ্গে কোন্ সমবায়ে যোগ করা হয় ?
উত্তর:
ফিউজ তারকে মূল বর্তনীর সঙ্গে শ্রেণি সমবায়ে যোগ করা হয়।
প্রশ্ন:৪
অ্যামপিয়ারের সন্তরণ সূত্র থেকে আমরা কী জানতে পারি ?
উত্তর:
তড়িৎপ্রবাহের ফলে চুম্বক শলাকার বিক্ষেপ কোন্ দিকে হবে তা অ্যামপিয়ারের সন্তরণ সূত্র থেকে জানা যায়।
প্রশ্ন:৫
বার্লোচক্রে কোন্ শক্তি কোন্ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ?
উত্তর:
বার্লো চক্রে তড়িৎ শক্তি যান্ত্রিক শক্তিতে রুপান্তরিত হয়।
প্রশ্ন:৬
ফ্লেমিং-এর বামহস্ত নিয়মের সত্যতা প্রমাণিত হয় এরূপ একটি যন্ত্রের নাম করো।
উত্তর:
ফ্লেমিং-এর বামহস্ত নিয়মের সত্যতা প্রমাণিত হয় বার্লো চক্রে।
প্রশ্ন:৭
ফ্লেমিং-এর বামহস্ত নিয়ম কোন্ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় ?
উত্তর:
একটি তড়িৎবাহী তার চৌম্বকক্ষেত্রে থাকলে তারটি কোন্ দিকে বিক্ষিপ্ত হবে তা ফ্লেমিং-এর বামহস্ত নিয়ম থেকে জানা যায়।
প্রশ্ন:৮
বৈদ্যুতিক মোটরে কোন্ শক্তি কোন্ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ?
উত্তর:
বৈদ্যুতিক মোটরে তড়িৎ শক্তি যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
প্রশ্ন:৯
বাড়িতে যে তড়িৎ শক্তি খরচ হয় তা মাপার একক কী ?
উত্তর:
বাড়িতে যে তড়িৎ শক্তি খরচ হয় তা BOT এককে মাপা হয়।
প্রশ্ন:১০
নাইক্রোম তার কী কী ধাতু দিয়ে তৈরি ?
উত্তর:
নাইক্রোম নিকেল, ক্রোমিয়াম এবং লোহার সংকর ধাতু দিয়ে তৈরি।
Comments
Post a Comment