ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সুদূরপ্রসারী। সমুদ্র ভারতের কেবল ভৌগোলিক সীমানাই নির্ধারণ করেনি, বরং এর সংস্কৃতি, অর্থনীতি, রাজনীতি এবং বিশ্ব-সম্পর্কের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছে। ভারতবর্ষের তিনদিক সমুদ্রবেষ্টিত। তাই, ভারত-ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব থাকাটাই স্বাভাবিক ঘটনা। (১) তিনদিক সমুদ্রবেষ্টিত হওয়ায় তিন দিকের সীমান্ত বেশ সুরক্ষিত। (২) আবার এই সমুদ্রপথ ধরেই আমাদের দেশের সঙ্গে চিন, রোম, মালয়, সুমাত্রা, জাভা, সিংহল ও পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। (৩) এমনকি এই জলপথের মাধ্যমেই রাজনৈতিক প্রাধান্য স্থাপিত হয়েছে।
[VSQ] পদার্থবিদ্যা(স্থিতি ও গতি, সরণ, দ্রুতি,বেগ ও ত্বরণ, নিউটনের গতিসূত্র, কার্য, ক্ষমতা ও শক্তি, সরল যন্ত্র, আলো এবং শব্দ) সেট–৫
পদার্থবিদ্যা(স্থিতি ও গতি, সরণ, দ্রুতি,বেগ ও ত্বরণ, নিউটনের গতিসূত্র, কার্য, ক্ষমতা ও শক্তি, সরল যন্ত্র, আলো এবং শব্দ)
প্রশ্ন:১
ম্যাক সংখ্যা কী ?
উত্তর:
ম্যাক সংখ্যা = বস্তুর বেগ / শব্দের বেগ।
ম্যাক সংখ্যা > 1 হলে বস্তুর বেগকে ‘সুপারসনিক’,
ম্যাক সংখ্যা = 1 হলে বস্তুর বেগকে ‘সনিক’ ও ম্যাক সংখ্যা < 1 হলে বস্তুর বেগকে ‘সাবসনিক’ বেগ বলে।
প্রশ্ন:২
শব্দের উৎসকে কী বলে ?
উত্তর:
শব্দের উৎসকে স্বনক বলে।
প্রশ্ন:৩
সুরযুক্ত শব্দের কোন্ বৈশিষ্ট্যটি শব্দদূষণ ঘটাতে পারে ?
উত্তর:
প্রাবল্য বা তীব্রতা শব্দদূষণ ঘটাতে পারে।
প্রশ্ন:৪
এয়ারহর্ন ও মাইকের শব্দের তীব্রতা কত ডেসিবেল ?
উত্তর:
এয়ারহর্নের শব্দের তীব্রতা 120 dB এবং মাইকের শব্দের তীব্রতা প্রায় 110 dB।
প্রশ্ন:৫
শব্দের তীব্রতা ও তীক্ষ্ণতা শব্দতরঙ্গের কোন্ কোন্ ধর্মের ওপর নির্ভর করে ?
উত্তর:
শব্দের তীব্রতা শব্দতরঙ্গের বিস্তারের ওপর নির্ভর করে। তীব্রতা তরঙ্গের বিস্তারের বর্গের সমানুপাতিক। সুতরাং, শব্দতরঙ্গের বিস্তার বেশি হলে শব্দের তীব্রতা বাড়ে এবং বিস্তার কম হলে শব্দের তীব্রতা কমে।
শব্দের তীক্ষ্ণতা শব্দের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ওপর নির্ভর করে। তরঙ্গদৈর্ঘ্য বাড়লে কম্পাঙ্ক কমে, ফলে তীক্ষ্ণতা কমে এবং তরঙ্গদৈর্ঘ্য কমলে কম্পাঙ্ক বাড়ে, ফলে তীক্ষ্ণতা বাড়ে।
প্রশ্ন:৬
শব্দের তীব্রতার কোন্ ঊর্ধ্বসীমা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর নয় ?
উত্তর:
65 dB-র নীচের তীব্রতা স্তরের শব্দ স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর নয়।
প্রশ্ন:৭
মানুষের কান সর্বোচ্চ কত ডেসিবেল তীব্রতার শব্দ সহ্য করতে পারে ?
উত্তর:
মানুষের কান 85-90 dB তীব্রতার শব্দ সহ্য করতে পারে।
প্রশ্ন:৮
বায়ু মাধ্যম অপেক্ষা কার্বন ডাইঅক্সাইডে শব্দ জোরে শোনা যায় কেন ?
উত্তর:
মাধ্যমের ঘনত্ব বাড়লে শব্দের প্রাবল্য বাড়ে। কার্বন ডাইঅক্সাইডের ঘনত্ব বায়ুর ঘনত্ব অপেক্ষা বেশি। তাই, বায়ু মাধ্যম অপেক্ষা কার্বন ডাইঅক্সাইডে শব্দ জোরে শোনা যায়।
প্রশ্ন:৯
সেতারের শব্দ সুরশলাকার শব্দের চেয়ে শ্রুতিমধুর কেন ?
উত্তর:
সেতারের শব্দে উপসুরের সংখ্যা বেশি বলে সুরশলাকার শব্দের চেয়ে সেতারের শব্দ শ্রুতিমধুর।
প্রশ্ন:১০
5cm এবং 10cm লম্বা দুটি খালি শিশিতে ফুঁ দিলে কোন্টিতে বেশি কম্পাঙ্কের শব্দ পাওয়া যাবে ?
উত্তর:
যে শিশিতে বায়ুস্তম্ভের দৈর্ঘ্য কম সেই শিশি থেকে নিঃসৃত শব্দের কম্পাঙ্ক বেশি হয়। সুতরাং, 5cm লম্বা শিশিতে ফুঁ দিলে বেশি কম্পাঙ্কের শব্দ পাওয়া যাবে।
Comments
Post a Comment