নব্যবঙ্গ আন্দোলনের সূচনা ও উদ্দেশ্য - হিন্দু কলেজের অধ্যাপক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর নেতৃত্বে নব্যবঙ্গীয়রা সমাজকে কুসংস্কারমুক্ত করতে চেয়েছিলেন। তবে এই কাজ করতে গিয়ে বেশকিছু বাড়াবাড়ি করে ফেলায় তাঁদের সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। নব্যবঙ্গ আন্দোলন দ্রুত ভেঙে পড়ার কারণ— সহজাত কিছু ত্রুটির জন্য নব্যবঙ্গ আন্দোলন দ্রুত স্তিমিত হয়ে পড়ে। এখানে কয়েকটি ত্রুটি তুলে ধরা হলো —
[VSQ] রসায়নবিদ্যা (পর্যায় সারণি, রাসায়নিক বন্ধন, জারণ বিজারণ, তড়িৎ বিশ্লেষণ, অ্যাসিড, ধাতু, জৈব রসায়ন) সেট–৭
রসায়নবিদ্যা - পর্যায় সারণি, রাসায়নিক বন্ধন, জারণ বিজারণ, তড়িৎ বিশ্লেষণ, অ্যাসিড, ধাতু, জৈব রসায়ন
প্রশ্ন:১
একটি অজৈব সারের নাম ও সংকেত লেখো।
উত্তর:
একটি অজৈব সার হল অ্যামোনিয়াম সালফেট। এর সংকেত হল (NH₄)₂SO₄।
প্রশ্ন:২
ডিটারজেন্টের মুখ্য কাজ কী ?
উত্তর:
ডিটারজেন্টের মুখ্য কাজ জামাকাপড় পরিষ্কার করা।
প্রশ্ন:৩
কালাজ্বরের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয় এরুপ একটি জৈব যৌগের নাম লেখো।
উত্তর:
কালাজ্বরের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত জৈব যৌগটি হল ইউরিয়া।
প্রশ্ন:৪
সাবানীভবন কী ?
উত্তর:
নারকেল তেল, তিল তেল, তুলোবীজ তেল ইত্যাদিতে কস্টিক সোডা (NaOH) বা কস্টিক পটাশ (KOH)–এর দ্রবণ মিশিয়ে উত্তপ্ত করে সাবান তৈরি করার পদ্ধতিকে সাবানীভবন বলে।
প্রশ্ন:৫
তড়িৎকোশ প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত একটি রাসায়নিক পদার্থের নাম লেখো।
উত্তর:
তড়িৎকোশ প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত একটি রাসায়নিক পদার্থ হল তুঁতে (কপার সালফেট)।
প্রশ্ন:৬
জৈব ও অজৈব যৌগের মিশ্রণে তৈরি একটি পদার্থের নাম লেখো।
উত্তর:
জৈব ও অজৈব যৌগের মিশ্রণে তৈরি পদার্থ হল ডিটারজেন্ট।
প্রশ্ন:৭
সাবান কী ধরনের জৈব যৌগ ?
উত্তর:
সাবান হল উচ্চ আণবিক ওজনবিশিষ্ট জৈব ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণ।
প্রশ্ন:৮
একটি জৈব সারের নাম ও সংকেত লেখো।
উত্তর:
জৈব সারের নাম ইউরিয়া। ইউরিয়ার সংকেত CO(NH₂)₂।
প্রশ্ন:৯
সাবান শিল্পে ব্যবহৃত পদার্থটির নাম কী ?
উত্তর:
সাবান শিল্পে ব্যবহৃত পদার্থটি হল কস্টিক সোডা।
প্রশ্ন:১০
বোর্দো মিশ্রণ কাকে বলে ? এটি কী কাজে ব্যবহৃত হয় ?
উত্তর:
তুঁতে ও কলিচুনের মিশ্রণকে বোর্দো মিশ্রণ বলে। এটি কীটনাশক হিসেবে ফল ও সবজিবাগানে ব্যবহার করা হয়।
Comments
Post a Comment