নদীর উচ্চপ্রবাহে ক্ষয়কার্যের ফলে যে ভূমিরূপ গড়ে ওঠে, তার বর্ণনা দাও। অথবা, একটি আদর্শ নদীর বিভিন্ন ক্ষয়কাজের ফলে গঠিত তিনটি ভূমিরূপের চিত্রসহ সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। অথবা, নদীপ্রবাহের যে-কোনও একটি অংশে নদীর কার্যের বিবরণ দাও। উচ্চপ্রবাহ বা পার্বত্য প্রবাহে নদীর প্রধান কাজ হল ক্ষয় করা। এর সঙ্গে বহন ও অতি সামান্য পরিমান সঞ্চয়কার্য ও করে থাকে। পার্বত্য অঞ্চলে ভূমির ঢাল বেশি থাকে বলে এই অংশে নদীপথের ঢাল খুব বেশি হয়, ফলে নদীর স্রোতও খুব বেশি হয়। স্বভাবতই পার্বত্য অঞ্চলে নদী তার প্রবল জলস্রোতের সাহায্যে কঠিন পাথর বা শিলাখণ্ডকে ক্ষয় করে এবং ক্ষয়জাত পদার্থ ও প্রস্তরখণ্ডকে সবেগে বহনও করে। উচ্চ প্রবাহে নদীর এই ক্ষয়কার্য প্রধানত চারটি প্রক্রিয়ার দ্বারা সম্পন্ন হয়। এই প্রক্রিয়া গুলি হলো - অবঘর্ষ ক্ষয়, ঘর্ষণ ক্ষয়, জলপ্রবাহ ক্ষয় ও দ্রবণ ক্ষয়। নদীর ক্ষয়কাজের ফলে বিভিন্ন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, যেমন: (১) ইংরেজি "।" এবং "V" অক্ষরের মতো নদী উপত্যকা: পার্বত্য গতিপথের প্রথম অবস্থায় প্রবল বেগে নদী তার গতিপথের ...
[VSQ] পদার্থবিদ্যা(স্থিতি ও গতি, সরণ, দ্রুতি,বেগ ও ত্বরণ, নিউটনের গতিসূত্র, কার্য, ক্ষমতা ও শক্তি, সরল যন্ত্র, আলো এবং শব্দ) সেট–১২
পদার্থবিদ্যা(স্থিতি ও গতি, সরণ, দ্রুতি,বেগ ও ত্বরণ, নিউটনের গতিসূত্র, কার্য, ক্ষমতা ও শক্তি, সরল যন্ত্র, আলো এবং শব্দ)
প্রশ্ন:১
শূন্য মাধ্যমে শব্দ চলাচল করতে পারে না কেন ?
উত্তর:
শব্দবিস্তারের জন্য মাধ্যমের স্থিতিস্থাপক ধর্ম থাকা প্রয়োজন। শূন্য মাধ্যমের স্থিতিস্থাপক ধর্ম না থাকার জন্য শূন্য মাধ্যমে শব্দ চলাচল করতে পারে না।
প্রশ্ন:২
শব্দের কম্পাঙ্ক ও তীক্ষ্ণতা কি সমার্থক ?
উত্তর:
শব্দের কম্পাঙ্ক ও তীক্ষ্ণতা সমার্থক নয়। কম্পাঙ্ক পরিমাপযোগ্য একটি ভৌত রাশি কিন্তু তীক্ষ্ণতা শ্রবণেন্দ্রিয়ের একটি বিশেষ অনুভূতি।
প্রশ্ন:৩
অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গের একটি ঘনীভবন ও তার পরবর্তী তনুভবনের মোট দৈর্ঘ্যকে কী বলা হয় ?
উত্তর:
অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গের একটি ঘনীভবন এবং তার পরবর্তী তনুভবনের মোট দৈর্ঘ্যকে তরঙ্গদৈর্ঘ্য বলে।
প্রশ্ন:৪
একটি স্পন্দিত সুরশলাকা যে শব্দ উৎপন্ন করে তা সুর, না স্বর ?
উত্তর:
স্পন্দিত সুরশলাকা যে শব্দ উৎপন্ন করে তা সুর, কারণ এতে একটিমাত্র কম্পাঙ্কবিশিষ্ট শব্দ থাকে। প্রতিটি সুরশলাকার কম্পাঙ্ক নির্দিষ্ট।
প্রশ্ন:৫
কিভাবে শব্দ উৎপন্ন হয় ?
উত্তর:
জড়বস্তুর কম্পন এর ফলেই শব্দ উৎপন্ন হয়।
প্রশ্ন:৬
শব্দবিজ্ঞানের বিভিন্ন পরীক্ষায় সুরশলাকা ব্যবহার করা হয় কেন ?
উত্তর:
রবারের হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করলে সুরশলাকা থেকে একটি কম্পাঙ্কবিশিষ্ট সুরযুক্ত শব্দ উৎপন্ন হয়। অর্থাৎ, সুরশলাকার কম্পনে সুর সৃষ্ট হয়। তাই শব্দবিজ্ঞানের বিভিন্ন পরীক্ষায় সুরশলাকা ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্ন:৭
কোন্ মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে বেশি এবং কোন্ মাধ্যমে সবচেয়ে কম ?
উত্তর:
কঠিন মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে বেশি এবং গ্যাসীয় মাধ্যমে সবচেয়ে কম।
প্রশ্ন:৮
শব্দের কম্পাঙ্ক ও তীক্ষ্ণতার মধ্যে কোন্টি ভৌতরাশি ?
উত্তর:
শব্দের কম্পাঙ্ক ও তীক্ষ্ণতার মধ্যে কম্পাঙ্ক একটি ভৌতরাশি কারণ এটিকে পরিমাপ করা যায়।
প্রশ্ন:৯
কম্পাঙ্কের একক কী ?
উত্তর:
কম্পাঙ্কের একক cps বা Hz।
প্রশ্ন:১০
শব্দ ও আলোর বেগ কি সমান ? কার বেগ বেশি ?
উত্তর:
শব্দ ও আলোর বেগ সমান নয়। আলোর বেগ বেশি।
Comments
Post a Comment