ঐতিহাসিক তথ্য সরবরাহে সাহিত্যকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়? প্রাচীন ভারতের ইতিহাস রচনায় দেশীয় সাহিত্যের অবদান বিস্তারিত আলোচনা করো। ইতিহাস হলো মানব সভ্যতার অগ্রগতির প্রামাণ্য দলিল। কিন্তু প্রাচীন ভারতে হেরোডোটাস বা থুকিডিডিসের মতো কোনো প্রথাগত ঐতিহাসিক ছিলেন না। এ কারণেই একসময় আল-বিরুনি মন্তব্য করেছিলেন যে, "ভারতীয়দের কোনো ইতিহাস চেতনা নেই।" কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ সত্য নয়। প্রাচীন ভারতের মুনি-ঋষি এবং কবিরা সরাসরি ইতিহাস না লিখলেও, তাঁদের রচিত বিপুল সাহিত্যরাশির মধ্যে ছড়িয়ে আছে ইতিহাসের মহামূল্যবান উপাদান। এই উপাদানগুলিকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে বিশ্লেষণ করলেই প্রাচীন ভারতের লুপ্ত ইতিহাস পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।
মানব শারীর বিদ্যা
প্রশ্ন:১
আইসােএনজাইমের উদাহরণ দাও।
উত্তর:
LDH.
প্রশ্ন:২
রাইবােজাইম কী ?
উত্তর:
RNA যখন উৎসেচকরূপে কাজ করে তখন তাকে রাইবােজাইম বলে।
প্রশ্ন:৩
অ্যামাইলোলাইটিক উৎসেচকের উদাহরণ দাও।
উত্তর:
প্রশ্ন:৪
প্রথম সংগৃহীত উৎসেচকের নাম লেখাে।
উত্তর:
ইউবিয়েজ (urease)।
প্রশ্ন:৫
কো-এনজাইমের উদাহরণ দাও।
উত্তর:
NAD, FAD।
প্রশ্ন:৬
উৎসেচকের যে অংশে অনুঘটক ক্রিয়া সংঘটিত হয় সেই স্থানটিকে কী বলে ?
উত্তর:
সক্রিয় স্থান।
প্রশ্ন:৭
লাইপােলাইটিক উৎসেচকের উদাহরণ দাও।
উত্তর:
লাইপেজ।
প্রশ্ন:৮
কোন্ ভিটামিন কোএনজাইম রূপে কাজ করে ?
উত্তর:
B1, B2 ইত্যাদি।
প্রশ্ন:৯
প্রােটিওলাইটিক উৎসেচকের উদাহরণ দাও।
উত্তর:
পেপসিন, ট্রিপসিন।
প্রশ্ন:১০
প্রােএনজাইমের উদাহরণ দাও।
উত্তর:
পেপসিনােজেন।

Comments
Post a Comment